বাবার পথেই স্টিভ পুত্র
কুমিরকে নিজের হাতে খাবার খাওয়াচ্ছে বছর আটেকের একটি ছেলে। তাও এক্কেবারে নির্ভয়ে। ভাবছেন, তাও আবার হয় নাকি? সম্ভব হয়। যদি ছেলেটির বাবার নাম হয় স্টিভ আরউইন। স্টিভ পুত্র রবার্ট এবার পা গলালো বাবার জুতোতে। বাবার কোলে ঘুরে বেড়াত যে ছোট্ট রবার্ট সে এখন নিজের হাতে খাবার খাওয়াচ্ছে কুমিরকে। বেশ কিছুদিন আগে থেকেই স্টিভের মেয়ে বিন্দিও বাবার পথে হাঁটতে শুরু করেছিল। এখন সেই পথের পথিক হল স্টিভ পুত্র রবার্টও।
কুমিরকে নিজের হাতে খাবার খাওয়াচ্ছে বছর আটেকের একটি ছেলে। তাও এক্কেবারে নির্ভয়ে। ভাবছেন, তাও আবার হয় নাকি? সম্ভব হয়। যদি ছেলেটির বাবার নাম হয় স্টিভ আরউইন। স্টিভ পুত্র রবার্ট এবার পা গলালো বাবার জুতোতে। বাবার কোলে ঘুরে বেড়াত যে ছোট্ট রবার্ট সে এখন নিজের হাতে খাবার খাওয়াচ্ছে কুমিরকে। বেশ কিছুদিন আগে থেকেই স্টিভের মেয়ে বিন্দিও বাবার পথে হাঁটতে শুরু করেছিল। এখন সেই পথের পথিক হল স্টিভ পুত্র রবার্টও।
স্টিভ আরউইন। দ্য ক্রোকডাইল হান্টার। জীবজন্তুদের কীভাবে আপন করে নিতে হয়, তার একটা নতুন সংজ্ঞা তৈরি করে দিয়েছিলেন তিনি। আর সেই পথে হাঁটতে হাঁটতেই একদিন ঘটে গিয়েছিল অঘটন। দুহাজার ছয় সালে সমুদ্রের অতলে হঠাতই তাঁর বুকে নিজের বিষাক্ত কাঁটা গেঁথে দেয় একটি স্ট্রিংরে। সেই ঘটনার পর কেটে গিয়েছে ছ-ছটি বছর। কিন্তু তার পড়েও বন্যপ্রাণের প্রতি প্রেমে আজও এতটুকু চিড় ধরেনি আরউইন পরিবারের। স্টিভের দেখানো পথ থেকে কিন্তু সরে আসেননি ওর স্ত্রী টেরি। আজও সমান যত্ন পায় স্টিভের তৈরি করে যাওয়া চিড়িয়াখানার সদস্যরা। বিয়োগের শোককে দূরে সরিয়ে রেখে কিভাবে সবটা সামলানো যায়, দৃঢ় প্রত্যয়ের সঙ্গে সেটাই দেখিয়ে দিয়েছেন টেরি। স্টিভ আরউইনের মৃত্যুর পর থেকে যেন বন্যপ্রাণকে আরও আপন করে নিয়েছেন তিনি ও তাঁর গোটা পরিবার।