এলিয়েন রয়েছে, প্রমাণ করল রোসওয়েল স্লাইড
এলিয়েনদের উপস্থিতি প্রমাণ করতে প্রকাশিত হল রোসওয়েল স্লাইড। ১৯৪৭ সালে রোসওয়েলের কাছে এক ক্র্যাশ হয়ে যাওয়া স্পেসক্রাফ্টে নাকি পাওয়া গিয়েছিল হিউম্যানয়েড এলিয়েন। সেই এলিয়েন মেক্সিকোতে প্রদর্শন করা হল গোটা বিশ্বের সামনে। গত কয়েক মাস ধরে রোসওয়েল স্লাইড জনসাধারণের সামনে আনার জন্য অপেক্ষায় ছিলনে ইউএফও-র বিজ্ঞানী। এই স্লাইড সামনে আনবে এরিয়া ৫১ ক্রাশের সত্যতাও।
ওয়েব ডেস্ক: এলিয়েনদের উপস্থিতি প্রমাণ করতে প্রকাশিত হল রোসওয়েল স্লাইড। ১৯৪৭ সালে রোসওয়েলের কাছে এক ক্র্যাশ হয়ে যাওয়া স্পেসক্রাফ্টে নাকি পাওয়া গিয়েছিল হিউম্যানয়েড এলিয়েন। সেই এলিয়েন মেক্সিকোতে প্রদর্শন করা হল গোটা বিশ্বের সামনে। গত কয়েক মাস ধরে রোসওয়েল স্লাইড জনসাধারণের সামনে আনার জন্য অপেক্ষায় ছিলনে ইউএফও-র বিজ্ঞানী। এই স্লাইড সামনে আনবে এরিয়া ৫১ ক্রাশের সত্যতাও।
চাঁদের মাটিতে পা রাখা মার্কিনী মহাকাশচারী ড. এডগার মিশেল কোডাক্রোম ফিল্মের এই স্লাইড প্রকাশ করেন। ওই স্লাইডেই রয়েছে মৃত এলিয়েনের ছবি। চল্লিশের দশকে রোসওয়েলে গবেষণায় থাকা এক ভূতত্ববিদ এই ছবি তুলেছিলেন বলে মনে করা হচ্ছে। স্লাইডের ছবির সত্যতা নিয়ে অনেক বিতর্ক তৈরি হলেও গবেষক অ্যান্টনি বারাগিলা স্লাইডের সমর্থনে বলেন, এই স্লাইডে সত্যিই ১৯৪৭ সালের একটি ঘটনা ধরা পড়েছে। বিজ্ঞান প্রমাণ করেছে। এই হিউম্যানয়েড কোনও বিকৃত মানুষ বা মমি নয়। এদেরকে পৃথিবীর মাটিতে দেখাও যায় না।
আইসবার্গের একমাত্র ট্রিপ রোসওয়েল। ১৯৪৭ সাল পর্যন্ত ৩০০টি ফ্লাইং সসারের বিতর্কিত ক্রাশ হয়েছিল পৃথিবীর মাটিতে।
দেখুন ইউটিউব ভিডিও,