সমুদ্রে ভাসমান বস্তুর সঙ্গে নিখোঁজ বিমানের সম্পর্ক নেই, জানাল ইন্দোনেশিয়া
সোমবার দিনের আলো ফুটতেই ইন্দোনেশিয়ার নিখোঁজ বিমানের খোঁজে শুরু হয়েছে তল্লাসি অভিযান। জাভাসাগরের বেলিতুং এলাকায় জলপথ ও আকাশ পথে তল্লাসি চলছে। ওই এলাকাতেই বিমানটি ভেঙে পড়েছে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। বেলিতুংয়ের কাছে সমুদ্রে ভাসমান তেল দেখতে পাওয়া গিয়েছে। তবে এই তেল এয়ার এশিয়ার বিমানটিরই কিনা সে বিষয়ে এখনও নিশ্চিত করে কিছুই বলা যাচ্ছে না।
জাকার্তা: সোমবার দিনের আলো ফুটতেই ইন্দোনেশিয়ার নিখোঁজ বিমানের খোঁজে শুরু হয়েছে তল্লাসি অভিযান। জাভাসাগরের বেলিতুং এলাকায় জলপথ ও আকাশ পথে তল্লাসি চলছে। ওই এলাকাতেই বিমানটি ভেঙে পড়েছে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। বেলিতুংয়ের কাছে সমুদ্রে ভাসমান তেল দেখতে পাওয়া গিয়েছে। তবে এই তেল এয়ার এশিয়ার বিমানটিরই কিনা সে বিষয়ে এখনও নিশ্চিত করে কিছুই বলা যাচ্ছে না।
সমুদ্রের ওই অংশেই ভাসমান জিনিস দেখতে পাওয়া গিয়েছে বলে দাবি করেছেন অস্ট্রেলিয়ান পাইলটরা। ইন্দোনেশিয়ার ভাইস প্রেসিডেন্ট অবশ্য দাবি করেছেন এই ভাসমান বস্তুগুলির সঙ্গে নিখোঁজ বিমানের কোনও সম্পর্ক নেই।
বিমানের তল্লাসিতে গতকালই বিভিন্ন দেশকে সাহায্যের আবেদন করেছিলেন ইন্দোনেশিয়া সরকার। তল্লাসি অভিযানে সামিল হয়েছে বেশকয়েকটি দেশের নৌবাহিনী। জাকার্তার সঙ্গে সমন্বয় রেখেই তারা তল্লাসি অভিযান চালিয়ে যাচ্ছে বলে জানিয়েছেন মালয়েশিয়ার পরিবহণ মন্ত্রী।
বিমান সমুদ্রে ভেঙে পড়ার আশঙ্কার কথা ইতিমধ্যেই জানিয়েছে ইন্দোনেশিয়া সরকার। সেই আশঙ্কা নিয়েই এখন ইন্দোনেশিয়ার সুবাবায়ার বিমানবন্দরে প্রিয়জনদের খবর পেতে ভিড় করেছেন আত্মীয়রা। অনেকেরই আশা ফিরে আসবেন প্রিয়জনেরা। এদিকে সময় যত বাড়ছে, বিমানবন্দরে ভিড়ও ততই বাড়ছে। চড়ছে উদ্বেগের পারদও। চোখের জল আর চাপা হাহাকার নিয়েই তারা এখন অপেক্ষা করে চলেছেন সুবাবায়ার জুয়ানদা আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে। যেখান থেকেই শেষবার উড়েছিল এয়ার এশিয়ার এয়ারবাস ৩২০-২০০।