চাঁদ রে চাঁদ রে আজা দিল কি জমিন পে তু...
ভালবাসার মানুষটি চাইলে, আকাশ থেকে চাঁদকেও পৃথিবীতে পেড়ে আনা সম্ভব। আবহমান কাল ধরে প্রেমিকের এই অঙ্গীকার আমাদের সকলেরই চেনা। এবার সেই কাজটাই করে দেখালেন হংকংয়ের কয়েকজন শিল্পী। চাঁদকে পৃথিবীতে নামিয়ে আনলেন তাঁরা. তবে প্রিয়জনের মন রাখতে নয়। আকাশের চাঁদকে ভালবেসেই মর্ত্যে চাঁদ বানিয়েছেন তাঁরা।
ভালবাসার মানুষটি চাইলে, আকাশ থেকে চাঁদকেও পৃথিবীতে পেড়ে আনা সম্ভব। আবহমান কাল ধরে প্রেমিকের এই অঙ্গীকার আমাদের সকলেরই চেনা। এবার সেই কাজটাই করে দেখালেন হংকংয়ের কয়েকজন শিল্পী। চাঁদকে পৃথিবীতে নামিয়ে আনলেন তাঁরা. তবে প্রিয়জনের মন রাখতে নয়। আকাশের চাঁদকে ভালবেসেই মর্ত্যে চাঁদ বানিয়েছেন তাঁরা।
হ্যাঁ, এভাবেই পৃথিবীতে চাঁদকে নামিয়ে এনেছেন হংকংয়ের চারজন শিল্পী।
হংকংয়ে এখন শরতের মাঝামাঝি সময় চলছে. প্রতি বছরই এই সময়টায় চাঁদ উত্সবের আয়োজন করা হয়। সেই উপলক্ষ্যে ভিক্টোরিয়া পার্কে বসেছে চাঁদের হাট।
বহু দূরে থাকা চাঁদকে তাঁরা ভিক্টোরিয়া পার্কে নামিয়ে আনতে চেয়েছেন। তাই এই ড্রামাটিক চাঁদ তৈরি করা হয়েছে। আর মাথা উঁচু করে আকাশের দিকে তাকিয়ে থাকতে হবে না। সোজা তাকালেই দেখা মিলবে ইয়াব্বড় চাঁদের।
কবি থেকে শুরু করে প্রেমিক প্রেমিকা,চাঁদকে নিয়ে তাদের পাগলামির কথা অনেকেরই জানা। হংকংয়ের শিল্পীরাও কিন্তু কম চন্দ্রাহত নন! আর সেকারণেই সাত হাজার জলের বোতল কাজে লাগিয়েছেন তাঁরা। খালি বোতলের সঙ্গে জুড়ে দিয়েছেন আলোর জাদু।
পৃথিবীর মাটিতে ঝলমল করা এই চাঁদের উচ্চতা ১০ মিটার। পরিধি ২০ মিটার। তা দেখতেই ভিক্টোরিয়া পার্কে ভিড় করছেন অসংখ্য মানুষ। হোক না নকল। কবির কল্পনায় নাই বা পড়ে থাকল অনন্ত কুয়োর জলে। তবু চাঁদ তো!