`হাফিংটন পোস্ট`-এর ধনীদের তালিকা থেকে রাতারাতি উধাও সোনিয়ার নাম
সোনিয়া গান্ধী নাকি রানি এলিজাবেথের থেকেও বড়লোক। কংগ্রেস সভানেত্রীর সম্পত্তির পরিমাণ নাকি রাশিয়ার প্রেসডিন্ট পুতিনের থেকেও বেশি। এমনই এক প্রতিবেদন প্রকাশ করা হয়েছিল মার্কিন অনলাইন ম্যাগাজিন হাফিংটন পোস্ট-এ। সেই প্রতিবেদন বিশ্বের ধনীতম রাজনীতিবিদদের তালিকায় সোনিয়া গান্ধীকে ১২ নম্বরে রাখা হয়েছিল। বিতর্কিত এই প্রতিবেদন ঘিরে দেশজুড়ে ঝড় ওঠে। কিন্তু রাতারাতি সেই পোস্টে সোনিয়া গান্ধীর নাম মুছে ফেলা হল।
সোনিয়া গান্ধী নাকি রানি এলিজাবেথের থেকেও বড়লোক। কংগ্রেস সভানেত্রীর সম্পত্তির পরিমাণ নাকি রাশিয়ার প্রেসডিন্ট পুতিনের থেকেও বেশি। এমনই এক প্রতিবেদন প্রকাশ করা হয়েছিল মার্কিন অনলাইন ম্যাগাজিন হাফিংটন পোস্ট-এ। সেই প্রতিবেদন বিশ্বের ধনীতম রাজনীতিবিদদের তালিকায় সোনিয়া গান্ধীকে ১২ নম্বরে রাখা হয়েছিল। বিতর্কিত এই প্রতিবেদন ঘিরে দেশজুড়ে ঝড় ওঠে। কিন্তু রাতারাতি সেই পোস্টে সোনিয়া গান্ধীর নাম মুছে ফেলা হল। এই পোস্টের তীব্র প্রতিবাদ করে কংগ্রেস। তারপরেই সোনিয়া গান্ধীর নাম ওই তালিকা থেকে সরিয়ে ফেলা হয়।
হাফিংটন পোস্টের সম্পাদক দুঃখপ্রকাশ করে জানিয়েছেন, সোনিয়া গান্ধীর সম্পত্তির কোনও হিসেব তাঁদের কাছে নেই। তৃতীয় পক্ষের তরফ থেকে সোনিয়া গান্ধীর সম্পত্তির পরিমাণ জেনেছিলেন তাঁরা।
এই নিয়ে নতুন করে শুরু হয়েছে বিতর্ক। হাফিংটন পোস্ট কর্তৃপক্ষের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে বলা হয়, সোনিয়া গান্ধীর সম্পত্তির পরিমাণ যা বলা হয়েছিল তা ঠিকমত যাচাই করা হয়নি, তাই ওনার নাম এই তালিকা থেকে বাদ দেওয়া হল।
২০০৯ সালে লোকসভার নির্বাচনের মনোনয়নপত্রে সোনিয়া গান্ধীর মোট সম্পদের পরিমাণ এক কোটি ৩৮ লাখ টাকা বলে উল্লেখ করা হয়েছিল। ছেলে রাহুল গান্ধী সম্পদের যে হিসাব দিয়েছেন তার চেয়েও সোনিয়ার সম্পদের পরিমাণ ১ কোটি টাকা কম বলে সে সময় জানানো হয়েছিল। কিন্তু হাফিংটন পোস্টের প্রতিবেদনে সোনিয়া গান্ধীর সম্পদের পরিমাণ ২০০ কোটি মার্কিন ডলার বলে উল্লেখ করা হয়েছিল। অবশ্য এ হিসাব কোথা থেকে পাওয়া গেছে তা প্রতিবেদনে উল্লেখ করা ছিল না।