মনরোর জন্মদিনে মাতল নেদারল্যান্ড
জন্মদিনের জমজমাট আসর বসেছিল ক্যালিফোর্নিয়ার স্যান ডিয়েগো চিড়িয়াখানায়। কেক, খেলনা, কী ছিল না দুবছরের মনরোর জন্য? আর এই বার্থ-ডে বয় গোরিলাকে দেখতেই উপচে পড়েছিল ভিড়।
জন্মদিনের জমজমাট আসর বসেছিল ক্যালিফোর্নিয়ার স্যান ডিয়েগো চিড়িয়াখানায়। কেক, খেলনা, কী ছিল না দুবছরের মনরোর জন্য? আর এই বার্থ-ডে বয় গোরিলাকে দেখতেই উপচে পড়েছিল ভিড়।
হরেক রঙের কেক। তাই আসার পর আর একটুও সময় নষ্ট করেনি মনরো। তবে, শুধু বার্থ-ডে বয় না। কেকের ভাগীদার হয়েছে মনরোর বাবা-মাও। কেক মনপসন্দ হবে না-ই বা কেন। স্বাদে বৈচিত্র আনতে যে কোনও ত্রুটিই রাখেনি চিড়িয়াখানা কর্তৃপক্ষ।
আর যখন ভরপুর জমে উঠেছে বার্থ-ডে পার্টি, তখনই নিজেকে একটু আলাদা করে নিয়েছে দুবছরের গোরিলাশাবক মনরো। কারণ, ততক্ষণে ওর মনে ধরে গিয়েছে উপহার হিসেবে পাওয়া খেলনাগুলো।
নেদারল্যান্ডসের আর্নহেম চিড়িয়াখানাতে আবার অন্য ছবি। ওখানে এখন দুই সদ্যোজাতকে নিয়ে রীতিমতো হিমসিম দশা মা গোরিলা গায়লা। দিন সাতেক আগে যমজ সন্তানের জন্ম দিয়েছে ও। আপাতত ছেলেমেয়েদের কাছে কাউকে ঘেঁষতে দিচ্ছে না গায়লা। অন্তত বছর দেড়েক বাবাকেও সন্তানদের কাছে আসতে দেবে না ও। তারপর একটু একটু করে শাবকরা চিনে নেবে ওদের বাবাকে। আট থেকে দশবছর বয়স পর্যন্ত বাবা-মায়ের সঙ্গেই কাটাবে সন্তানরা। কিন্তু, সে তো অনেক দেরি। আপাতত, মায়ের আদর আর কড়া শাসনেই বেড়ে উঠবে এই দুই গোরিলা শাবক।