নিয়মিত যৌনমিলনে লুকিয়ে আছে ভারী পকেটের সম্ভাবনা
সঙ্গী বা সঙ্গিনীর সঙ্গে আপনার যৌনমিলন কি নিয়মিত? উত্তর যদি হ্যাঁ হয় তাহলে বুঝতে হবে আপনার পকেটটিও বেশ ভারী। আর উত্তর যদি `না` হয় সেক্ষেত্রে আপনার পকেটে যে টানাটানি চলছে তা দিব্যি বোঝা যাবে। অবাক হচ্ছেন? আশ্চর্যজনক হলেও জার্মানির `ইনস্টিউট ফর দ্য স্টাডি অফ লেবর` নতুন গবেষণায় এমনটাই উঠে এসেছে।
সঙ্গী বা সঙ্গিনীর সঙ্গে আপনার যৌনমিলন কি নিয়মিত? উত্তর যদি হ্যাঁ হয় তাহলে বুঝতে হবে আপনার পকেটটিও বেশ ভারী। আর উত্তর যদি `না` হয় সেক্ষেত্রে আপনার পকেটে যে টানাটানি চলছে তা দিব্যি বোঝা যাবে। অবাক হচ্ছেন? আশ্চর্যজনক হলেও জার্মানির `ইনস্টিউট ফর দ্য স্টাডি অফ লেবর` নতুন গবেষণায় এমনটাই উঠে এসেছে।
এই গবেষণা অনুযায়ী সপ্তাহে চারদিন বা তার বেশীবার যারা যৌনমিলন করে থাকেন যারা, তারা এত নিয়মিত যৌনমিলনে যান না তাঁদের থেকে অন্তত ৫%বেশি অর্থ উপার্জন করেন।
শুধু তাই নয় ঘন ঘন স্বাভাবিক যৌনমিলন মানসিক স্থিরতা বাড়ায়। কমিয়ে দেয় বাত, ডায়াবেটিসের সম্ভাবনা। সুস্থ রাখে হার্ট। মানসিক ও শারিরীক সুস্থতা কর্মক্ষেত্রে দক্ষতা বৃদ্ধি করে।
সুস্থ, স্বাভাবিক এবং নিয়মিত যৌনমিলনের অভাব জীবনে একাকীত্ব, বিষাদের মত মানসিক রোগ ডেকে আনে। বিভিন্ন শারিরীক জটিলতাও তৈরি হয়।
জার্মানির ওই শিক্ষা প্রতিষ্ঠানটি ৭,৫০০জনের উপর ``উপার্জনের উপর যৌনমিলনের প্রভাব`` নামের একটি সমীক্ষা চালিয়েছিল। সমীক্ষায় অংশগ্রহণকারীদের বয়স, লিঙ্গ, যৌনচাহিদা, সাপ্তাহিক কতবার সঙ্গী বা সঙ্গিনীর সঙ্গে মিলিত হন, উপার্জন, বাসস্থান, সামাজিক অবস্থান সহ বেশ কিছু বিষয় নথিভুক্ত করা হয়।
এই সমীক্ষায় দেখা গেছে ২৬ থেকে ৫০ বছর বয়সী ব্যক্তিদের মধ্যে উপার্জন ও যৌনতা ভীষণ ভাবে সম্পর্কযুক্ত। অধিকাংশ ক্ষেত্রেই উচ্চ উপার্জনের ব্যক্তিদের সাপ্তাহিক যৌনমিলনের সংখ্যাও বেশি।