বিভেদের সেই পাঁচিল ভাঙার আজ ২৫ বছর
আজ বার্লিন প্রাচীর পতনের পঁচিশ বছর। ইউরোপে স্নায়ুযুদ্ধকালের বিভাজনের অবসানের সূচনা করা সেই দিনটি ছিল ১৯৮৯ সালের নয়ই নভেম্বর। বিভিন্ন অনুষ্ঠানের মধ্যে দিয়ে ঐতিহাসিক এই দিনটিকে স্মরণ করা হচ্ছে জার্মানিতে। আজ বার্লিন প্রাচীর পতনের রজত জয়ন্তী উপলক্ষ্যে বার্লিনে একটি উন্মুক্ত অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছে। সেখানে লক্ষাধিক মানুষ অংশ নেবেন বলে মনে করা হচ্ছে।
ওয়েব ডেস্ক: আজ বার্লিন প্রাচীর পতনের পঁচিশ বছর। ইউরোপে স্নায়ুযুদ্ধকালের বিভাজনের অবসানের সূচনা করা সেই দিনটি ছিল ১৯৮৯ সালের নয়ই নভেম্বর। বিভিন্ন অনুষ্ঠানের মধ্যে দিয়ে ঐতিহাসিক এই দিনটিকে স্মরণ করা হচ্ছে জার্মানিতে। আজ বার্লিন প্রাচীর পতনের রজত জয়ন্তী উপলক্ষ্যে বার্লিনে একটি উন্মুক্ত অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছে। সেখানে লক্ষাধিক মানুষ অংশ নেবেন বলে মনে করা হচ্ছে।
এক বিবৃতিতে দেশবাসীকে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন জার্মান চ্যান্সেলার অ্যাঞ্জেলা মর্কেল। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর রুশ-মার্কিন শক্তির বলয়ে বিভক্ত হয়ে পড়ে পরাভূত জার্মানি। বার্লিনের বুক চিরে মাথা তুলে দাঁড়ায় প্রাচীর। প্রাচীর ভাঙার দাবিতে পূর্ব ২৫ বছর আগে জার্মানি লাইপশিস শহরে শুরু হয় আন্দোলন। আন্দোলনে অংশ নিয়েছিলেন ৭০ হাজার মানুষ। ক্রমে সেই আন্দোলনের ঢেউ ছড়িয়ে পড়ে দেশের অন্যান্য শহরে। অবশেষে পূর্ব জার্মানির কমিউনিস্ট সরকার সীমান্ত খুলে দিতে বাধ্য হয়েছিল। ভেঙে ফেলা হয় বার্লিন প্রাচীর। বিশ্বের ইতিহাসে জন্ম নিয়েছিল এক নতুন ইতিহাস। এর একবছর পর ১৯৯০ সালের তিন অক্টোবর ফের দুই জার্মানি এক হয়। বার্লিন প্রাচীর পতনের পঁচিশ বছর উপলক্ষে জার্মান কনস্যুলেটের উদ্যোগে কলকাতাতেও নানা অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছে।