South China Sea: যুদ্ধ? দক্ষিণ চিন সাগরে মুখোমুখি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও চিনের যুদ্ধজাহাজ...
South China Sea: দক্ষিণ চিন সাগরে মুখোমুখি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও চিনের যুদ্ধজাহাজ। এই নিয়ে টানা দ্বিতীয় দিন। এমন সময় সর্বশেষ ঘটনাটি ঘটেছে, যখন যুক্তরাষ্ট্র ও চিনের সম্পর্ক নতুন করে আরও তলানিতে গিয়ে ঠেকেছে।
জি ২৪ ঘণ্টা ডিজিটাল ব্যুরো: চিন আমেরিকার চোখে চোখ রেখে লড়াই দেওয়ার আবহে কোনও টোল পড়েনি।
দক্ষিণ চিন সাগরে এবার মুখোমুখি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও চিনের যুদ্ধজাহাজ। এই নিয়ে টানা দ্বিতীয় দিন। কেন? যুদ্ধ? এমন সময় ঘটনাটি ঘটেছে, যখন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও চিনের সম্পর্ক নতুন করে তলানিতে গিয়ে ঠেকছে।
আরও পড়ুন: Pakistan Economic Crisis: ২২৮ শতাংশ বৃদ্ধি? আগুন দাম ময়দা আর পেঁয়াজের! হাহাকার দেশজুড়ে...
মার্কিন নৌবাহিনীর একটি নৌবহর দক্ষিণ চিন সাগরের এক দ্বীপপুঞ্জের জলসীমায় প্রবেশ করে। আর সঙ্গে সঙ্গে তার দিকে ধেয়ে যায় চিনা নৌবহর। এর আগে বৃহস্পতিবার একই দ্বীপপুঞ্জে ইউএসএস মিলিয়াস নামের গাইডেড-মিসাইল ডেস্ট্রয়ার ঢুকেছিল। চিন, তাইওয়ান ও ভিয়েতনামের বিধিনিষেধকে চ্যালেঞ্জ জানিয়ে মুক্ত 'নৌ-চলাচল কার্যক্রমে'র অংশ হিসেবেই ওই দ্বীপপুঞ্জের আশপাশে মার্কিন যুদ্ধজাহাজটিকে দেখা গিয়েছিল বলে জানা যায়।
আরও পড়ুন: চাঁদের কাছাকাছি ঘুরছে কলকাতা ধ্বংস করে দেওয়ার ক্ষমতাধর গ্রহাণু...
আসলে সাম্প্রতিক বছরগুলিতে চিন এই অঞ্চলে নিজেদের অবস্থান রীতিমতো জোরদার করছে। শুধু তাই নয়, সেখান থেকে পিছু হটতে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের উপর নিয়মিত চাপও সৃষ্টি করছে। মোটামুটি যা মান্য নিয়ম, তা হল, কোনো সামরিক জাহাজ এই দ্বীপপুঞ্জ অতিক্রম করতে চাইলে এই তিন দেশকেই আগেভাগে জানাতে হবে, নিতে হবে অনুমতিও। কেননা, তিনটি দেশই কৌশলগত ভাবে এই জলপথ নিজেদের বলে দাবি করে আসছে।
চিন বলেছে, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের এই তৎপরতা তাদের সার্বভৌমত্ব ও নিরাপত্তা লঙ্ঘন করছে। চিনের নৌ ও বিমানবাহিনী মার্কিন ওই যুদ্ধজাহাজটিকে ওই এলাকা ছাড়তে বাধ্য করেছে। যদিও বিষয়টি অস্বীকার করেছে মার্কিন সামরিক বাহিনী। এজন্য আমেরিকাকে মারাত্মক পরিণতির হুঁশিয়ারিও দিয়েছে চিন।
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের নৌবহরের মুখপাত্র বলেন-- মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র বিশ্বজুড়ে সমুদ্রসীমার দাবিদার। এদিকে চিনের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে দক্ষিণ চিন সাগরের শান্তি ও স্থিতিশীলতা নষ্ট করার অভিযোগ তুলেছে।