নাগরদোলায় বিমান দুর্ঘটনা: এড়াল অস্ট্রেলিয়া
বড় মাপের বিমান দুর্ঘটনা এড়াল অস্ট্রেলিয়ার উপকূলবর্তী শহর ওল্ড বার। দু`জন যাত্রী-সহ একটি অত্যন্ত হালকা বিমান ধাক্কা মারে চলন্ত নাগরদোলায়। তারপর সেটি নাগরদোলাতেই ঝুলতে থাকে। বিমানের ট্যাঙ্ক ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ায় বেরিয়ে আসে জ্বালানি। ঘটনার নব্বই মিনিট পর উদ্ধার করা হয় নাগরদোলার দুজন শিশুকে। কিন্তু বিমান থেকে চালক এবং তাঁর সহযাত্রীকে বার করতে লেগে যায় কয়েক ঘণ্টা। বিস্ফোরণ এড়াতে উদ্ধারকারীরা অগ্নিনির্বাপক ফোম ছড়ান।
বড় মাপের বিমান দুর্ঘটনা এড়াল অস্ট্রেলিয়ার উপকূলবর্তী শহর ওল্ড বার। দু`জন যাত্রী-সহ একটি অত্যন্ত হালকা বিমান ধাক্কা মারে চলন্ত নাগরদোলায়। তারপর সেটি নাগরদোলাতেই ঝুলতে থাকে। বিমানের ট্যাঙ্ক ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ায় বেরিয়ে আসে জ্বালানি। ঘটনার নব্বই মিনিট পর উদ্ধার করা হয় নাগরদোলার দুজন শিশুকে। কিন্তু বিমান থেকে চালক এবং তাঁর সহযাত্রীকে বার করতে লেগে যায় কয়েক ঘণ্টা। বিস্ফোরণ এড়াতে উদ্ধারকারীরা অগ্নিনির্বাপক ফোম ছড়ান। ঘটনার পর মজা করে তিপ্পান্ন বছরের পাইলট বলেছেন, নাগরদোলায় বিমান ভিড়িয়ে দেওয়ার কোনো পরিকল্পনাই ছিল না তাঁর। তাঁর সঙ্গে আল কায়দার
কোনো যোগাযোগ আছে কি না জিজ্ঞাসা করা হলে, স্বাভাবিক ভাবেই তিনি না বলেন। বিমানের সহযাত্রী যিনি সম্পর্কে আবার পাইলটের জামাতা-ও, তিনি বলেছেন, বিমান থেকে জ্বালানি বার হওয়ার পর বিস্ফোরণের আশঙ্কা করছিলেন। যখন দেখেন আশেপাশে বাচ্চারা রয়েছে, তখন তাদের সরিয়ে নেওয়ার জন্য বলতে থাকেন। চিতা এস-২০০ মডেলের বিমানটি নিয়ে পাইলট পল কক্স এবং তাঁর জামাতা জন আসলে মাটি ছুঁয়ে আকাশে ওড়ার প্রশিক্ষণ করছিলেন। কিন্তু দুর্ঘটনার আগে ওড়ার সময় যথেষ্ট উচ্চতায় না পৌঁছনোর জন্যই দুর্ঘটনার মুখে পড়ে বিমানটি। পরে ক্রেন দিয়ে সরানো হয় সেটিকে।