আমেরিকার কোপে লস্কর-এ-তৈবা
জঙ্গি সংগঠন লস্কর-এ-তৈবার দুই শীর্ষ নেতার বিরুদ্ধে নিষেধাজ্ঞা জারি করল মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র। জাফর ইকবাল এবং হাফিজ আব্দুল সালাম ভুট্টাভি ,লস্কর প্রতিষ্ঠাতা হাফিজ সইদের পুরনো সহযোগী। তারা দুজনেই জঙ্গি সংগঠনটির সদস্য নিয়োগ, প্রশিক্ষণ এবং অর্থ সংগ্রহের দায়িত্বে রয়েছে। হাফিজ ভুট্টাভি মুম্বই সন্ত্রাসেরও অন্যতম পাণ্ডা।
জঙ্গি সংগঠন লস্কর-এ-তৈবার দুই শীর্ষ নেতার বিরুদ্ধে নিষেধাজ্ঞা জারি করল মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র। জাফর ইকবাল এবং হাফিজ আব্দুল সালাম ভুট্টাভি ,লস্কর প্রতিষ্ঠাতা হাফিজ সইদের পুরনো সহযোগী। তারা দুজনেই জঙ্গি সংগঠনটির সদস্য নিয়োগ, প্রশিক্ষণ এবং অর্থ সংগ্রহের দায়িত্বে রয়েছে। হাফিজ ভুট্টাভি মুম্বই সন্ত্রাসেরও অন্যতম পাণ্ডা। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের নিষেধাজ্ঞার অর্থ,ওই দুই লস্কর নেতার সঙ্গে কোনওরকম সম্পর্ক বা
যোগাযোগ রাখা আইনবিরুদ্ধ হিসেবে গণ্য হবে। আমেরিকায় তাদের তামাম অ্যাকাউন্টও বাজেয়াপ্ত হবে।
দশ বছর আগেই লস্কর-এ-তৈবাকে নিষিদ্ধ বিদেশি সন্ত্রাসবাদী সংগঠনের তালিকায় তুলেছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র। মুম্বই হামলার পর লস্করের ছায়া সংগঠন জামাত উদ দাওয়াকেও নিষিদ্ধ সংগঠন ঘোষণা করে রাষ্ট্রসংঘ। জাফর ইকবাল, লস্কর-এ-তৈবার হয়ে অর্থ সংগ্রহ করত । লস্কর এবং জামাত উদ দাওয়ার শিক্ষা বিভাগেরও দায়িত্ব ছিল তার কাঁধে। উনিশশো আশী সালে হাফিজ সইদ যখন লস্কর-এ-তৈবা প্রতিষ্ঠা করেন,জাফর ইকবাল ছিল তাঁর ডান হাত। হাফিজ আব্দুল সালাম ভুট্টাভিও লস্কর-এ-তৈবার অন্যতম প্রতিষ্ঠাতা । দুহাজার আট সালের মুম্বই সন্ত্রাসে
সক্রিয় ভূমিকা ছিল তার। আজমল কসাভদের মগজ ধোলাইয়ের দায়িত্বে ছিল ওই জঙ্গি নেতা। ছাব্বিশ এগারোর নাশকতার পর হাফিজ সইদ যখন পাকিস্তানে নজরবন্দি,ভুট্টাভিই ছিল লস্করের প্রধান। সংগঠনের যাবতীয় মাদ্রাসা ছিল তার নিয়ন্ত্রণে।