সুবরে মেওয়া ফলে, ম্যাচের ১১৮ মিনিটে মেসি-মারিয়ার যুগলবন্দি গোলে শেষ আটে আর্জেন্টিনা
মেসির জাদুতে বিশ্বকাপের কোয়ার্টার ফাইনালে আর্জেন্টিনা। নকআউট রাউন্ডে এক-শূন্য গোলে হারাল সুইজারল্যান্ডকে। অতিরিক্ত সময়ে এলএম টেনের অনবদ্য পাস থেকে গোল ডি মারিয়ার। ম্যাচের সেরা মেসি।
মেসির জাদুতে বিশ্বকাপের কোয়ার্টার ফাইনালে আর্জেন্টিনা। নকআউট রাউন্ডে এক-শূন্য গোলে হারাল সুইজারল্যান্ডকে। অতিরিক্ত সময়ে এলএম টেনের অনবদ্য পাস থেকে গোল ডি মারিয়ার। ম্যাচের সেরা মেসি।
ওস্তাদের মার শেষ রাতে। বিশ্বকাপে আবার তা করে দেখালেন লিওনেল মেসি। প্রিকোয়ার্টার ফাইনালে আর্জেন্টিনা বনাম সুইজারল্যান্ড ম্যাচে অতিরিক্ত সময়ের খেলা প্রায় শেষ হতে চলেছে। দর্শকরাও ভাবতে শুরু করেছেন এই ম্যাচের নিস্পত্তি টাইব্রেকারে হতে চলেছে। ঠিক সেই সময়ে জ্বলে উঠলেন এলএম টেন। ম্যাচের ১১৮ মিনিটে মেসি অনবদ্য ড্রিবলে সুইজারল্যান্ডের ডিফেন্ডারকে টলিয়ে দিয়ে গোলের ঠিকানা লেখা পাস বাড়ান ডিমারিয়াকে। ডিমারিয়া গোল করতে ভুল করেননি। শেষ পর্যন্ত অ্যাঞ্জেল দি মারিয়ার করা এই গোলই বিশ্বকাপের কোয়ার্টার ফাইনালে পৌছে দেয় আর্জেন্টিনাকে। যদিও পরের মিনিটেই সমতা ফেরানোর সুযোগ পেয়েছিল সুইজারল্যান্ড। কিন্তু জেমালির হেড প্রতিহত হয় পোস্টে লেগে। এরপরও শাকিরি গোল করার সুযোগ পেয়েছিলেন। পেনাল্টি বক্সের ঠিক বাইরে ফ্রিকিক থেকে তার নেওয়া শট আর্জেন্টিনার ফুটবলারদের তোলা প্রাচীরে লেগে প্রতিহত হয়।
এদিনের ম্যাচে গোল করে ডিমারিয়া নায়ক হলেও ম্যাচ বাঁচানোর কারিগর কিন্তু অবশ্যই আর্জেন্টিনার গোলরক্ষক সার্জিও রোমেরো। প্রথমার্ধে দুটি অবধারিত গোল বাঁচিয়ে দলকে রক্ষা করেন তিনি। আঠাশ মিনিটে লিচস্টেইনারের শট বাঁচান। আর উনচল্লিশ মিনিটে ড্রিমিক আর্জেন্টিনার গোলরক্ষককে একা পেয়েও গোল করতে ব্যর্থ হন। এই দুটি ক্ষেত্রে রোমেরো পরিত্রাতার ভূমিকায় অবতীর্ণ না হলে আর্জেন্টিনা কিন্তু শুরুতেই বিপাকে পড়তো। কোয়ার্টার ফাইনালে আর্জেন্টিনার প্রতিপক্ষ বেলজিয়াম।