নিজেদের উত্পাদিত সৌর বিদ্যুত্ বিক্রি করে, বকেয়া ইলেকট্রিক বিল মেটাচ্ছে স্কুল!
অন্যের মুখের দিকে তাকিয়ে থাকা নয়। সাহায্যের জন্য অপেক্ষাও নয়। নিজেদের উত্পাদিত সৌর বিদ্যুত্ বিক্রি করে, বকেয়া ইলেকট্রিক বিল মেটাতে চলেছে স্কুল। অনন্য নজির বাঁকুড়ার শুশনিয়া গ্রামের একটি স্কুলের। শিক্ষা, স্বনির্ভরতার। প্রতিটি ক্লাস রুমে লাইট, ফ্যান তো আছেই। হস্টেলও মর্ডান। সব রুমে ব্যবস্থা, স্পেশাল লাইটের। কে বলবে এ স্কুল, কোনও গ্রামের! শুশনিয়া পাহাড়ের কোলে পণ্ডিত রঘুনাথ মুরমু আবাসিক স্কুল। পড়ুয়ার সংখ্যা প্রায় ছশো। যাদের মধ্যে সাড়ে চারশো জনই আবাসিক। সব ব্যবস্থা টপ ক্লাস করতে গিয়ে, কারেন্টের খরচ বরাবরই বেশি। প্রতিমাসে স্কুল ও হস্টেল মিলিয়ে বিল দাঁড়ায় পয়ত্রিশ থেকে চল্লিশ হাজার। জমতে জমতে বকেয়া পৌছেছে সাত লক্ষ টাকায়।
ওয়েব ডেস্ক: অন্যের মুখের দিকে তাকিয়ে থাকা নয়। সাহায্যের জন্য অপেক্ষাও নয়। নিজেদের উত্পাদিত সৌর বিদ্যুত্ বিক্রি করে, বকেয়া ইলেকট্রিক বিল মেটাতে চলেছে স্কুল। অনন্য নজির বাঁকুড়ার শুশনিয়া গ্রামের একটি স্কুলের। শিক্ষা, স্বনির্ভরতার। প্রতিটি ক্লাস রুমে লাইট, ফ্যান তো আছেই। হস্টেলও মর্ডান। সব রুমে ব্যবস্থা, স্পেশাল লাইটের। কে বলবে এ স্কুল, কোনও গ্রামের! শুশনিয়া পাহাড়ের কোলে পণ্ডিত রঘুনাথ মুরমু আবাসিক স্কুল। পড়ুয়ার সংখ্যা প্রায় ছশো। যাদের মধ্যে সাড়ে চারশো জনই আবাসিক। সব ব্যবস্থা টপ ক্লাস করতে গিয়ে, কারেন্টের খরচ বরাবরই বেশি। প্রতিমাসে স্কুল ও হস্টেল মিলিয়ে বিল দাঁড়ায় পয়ত্রিশ থেকে চল্লিশ হাজার। জমতে জমতে বকেয়া পৌছেছে সাত লক্ষ টাকায়।
বিদ্যুত্ বন্টন সংস্থার কাছে বহু আবেদন-নিবেদনেও জট খোলেনি। শেষপর্যন্ত তাই এই ব্যবস্থা। স্কুলেই গড়ে তোলা হয় দশ কিলোওয়াট উত্পাদনক্ষম সৌর বিদ্যুত্ প্রকল্প। নিজের পায়ে দাঁড়ানোর শিক্ষা মানুষ পায় স্কুল থেকেই। এখানেও হাতে কলমে মিলল সেই শিক্ষাই।