থ্রিডি প্রিন্টিংয়ে অন্ধ মা প্রথম দেখতে পেলেন তাঁর সন্তানকে

"আমি যখন আমার পেটে হাত রাখি, আমি অনুভব করি ওর ছোট্ট ছোট্ট পা। কখনও কখনও ওর ছোট্ট মাথাটাও আমি অনুভব করতে পারতাম। ওর হাতগুলো কীরকম ভাবে নাড়াচাড়া করছে, আমি বুঝতে পারতাম। নিজেকে আঘাত থেকে বাঁচিয়ে রাখতাম, যেন ওর কোনও আঘাত না লাগে। অপেক্ষা করতে হয়েছে বহু সময়। এটাই ভেবে এক একটা দিন শেষ হয়েছে ও পৃথিবীর আলো দেখতে পাবে, আর মাত্র কয়েকটা দিনের অপেক্ষা। আমার সঙ্গেই ও আছে, কিন্তু ওকে জড়িয়ে ধরতে পারিনা আমি। ওর কপালে চুম্বন বৃষ্টি করতে চাই, পারি না। দিন গুনতি শেষের অপেক্ষা", চোখে দেখতে পান না মা, নিজের অভিব্যক্তি গুলই অনর্গল বলছিলেন। কখনও দেখতে পাবেন না নিজের শরীর থেকে সৃষ্টি হওয়া একটা নতুন জীবনকে। নিজের সন্তানকে দেখতে পারবেন না। বিজ্ঞান সব 'না পাওয়া'কে মুছে দিয়ে মায়ের মুখে হাসি ফুটিয়ে দিল। থ্রিডি প্রিন্টিংয়ে অন্ধ মা দেখতে পেলেন নিজের সন্তানকে। বিশ্বাস হচ্ছে না? দেখুন ভিডিও-

Updated By: Apr 22, 2016, 02:50 PM IST
থ্রিডি প্রিন্টিংয়ে অন্ধ মা প্রথম দেখতে পেলেন তাঁর সন্তানকে

ওয়েব ডেস্ক: "আমি যখন আমার পেটে হাত রাখি, আমি অনুভব করি ওর ছোট্ট ছোট্ট পা। কখনও কখনও ওর ছোট্ট মাথাটাও আমি অনুভব করতে পারতাম। ওর হাতগুলো কীরকম ভাবে নাড়াচাড়া করছে, আমি বুঝতে পারতাম। নিজেকে আঘাত থেকে বাঁচিয়ে রাখতাম, যেন ওর কোনও আঘাত না লাগে। অপেক্ষা করতে হয়েছে বহু সময়। এটাই ভেবে এক একটা দিন শেষ হয়েছে ও পৃথিবীর আলো দেখতে পাবে, আর মাত্র কয়েকটা দিনের অপেক্ষা। আমার সঙ্গেই ও আছে, কিন্তু ওকে জড়িয়ে ধরতে পারিনা আমি। ওর কপালে চুম্বন বৃষ্টি করতে চাই, পারি না। দিন গুনতি শেষের অপেক্ষা", চোখে দেখতে পান না মা, নিজের অভিব্যক্তি গুলই অনর্গল বলছিলেন। কখনও দেখতে পাবেন না নিজের শরীর থেকে সৃষ্টি হওয়া একটা নতুন জীবনকে। নিজের সন্তানকে দেখতে পারবেন না। বিজ্ঞান সব 'না পাওয়া'কে মুছে দিয়ে মায়ের মুখে হাসি ফুটিয়ে দিল। থ্রিডি প্রিন্টিংয়ে অন্ধ মা দেখতে পেলেন নিজের সন্তানকে। বিশ্বাস হচ্ছে না? দেখুন ভিডিও-

.