যুবককে ধারাল অস্ত্র দিয়ে কোপাল ৩ দুষ্কৃতী
ফের মনুয়া কাণ্ডের ছায়া? এবার দক্ষিণ চব্বিশ পরগনার বাসন্তী। জীবনতলায় এক যুবককে ধারাল অস্ত্র দিয়ে কোপাল ৩ দুষ্কৃতী। গত মাস সাতেক ধরেই স্ত্রীর সঙ্গে অশান্তি চলছিল বলে জানিয়েছেন জখম স্বামী। পুলিসের অনুমান,পারিবারিক অশান্তির পেছনেই লুকিয়ে আছে আসল রহস্যের চাবিকাঠি।
ওয়েব ডেস্ক: ফের মনুয়া কাণ্ডের ছায়া? এবার দক্ষিণ চব্বিশ পরগনার বাসন্তী। জীবনতলায় এক যুবককে ধারাল অস্ত্র দিয়ে কোপাল ৩ দুষ্কৃতী। গত মাস সাতেক ধরেই স্ত্রীর সঙ্গে অশান্তি চলছিল বলে জানিয়েছেন জখম স্বামী। পুলিসের অনুমান,পারিবারিক অশান্তির পেছনেই লুকিয়ে আছে আসল রহস্যের চাবিকাঠি।
দক্ষিণ ২৪ পরগনার পিয়ালির কলারিয়া গ্রামের বাসিন্দা মিল্টন ঢালি। রবিবার রাত। মিল্টনকে ক্যানিং থেকে বাইকে করে জোর করে তুলে নিয়ে যায় তিন দুষ্কৃতী। নির্জন জ্যোতিষপুর শ্মশানে এসে দাঁড়ায় বাইক। অভিযোগ, সেখানেই মিল্টনকে জোর করে মদ খাওয়ানোর চেষ্টা করা হয়। মিল্টন বাধা দিলে ভোজালি নিয়ে তার ওপর ঝাঁপিয়ে পড়ে তিন দুষ্কৃতী। শুরু হয় ভোজালির এলোপাথাড়ি কোপ। গুরুতর জখম অবস্থায় জ্ঞান হারায় যুবক। যুবকের মৃত্যু হয়েছে ভেবে ঘটনাস্থল থেকে চম্পট দেয় দুষ্কৃতীরা। মিল্টনের অভিযোগ, গত কয়েকবছর ধরেই স্ত্রী নীলিমা ঢালির সঙ্গে তাঁর অশান্তি চলছিল।
জ্যোতিষপুর শ্মশানের কাছ থেকে থেকেই গুরুতর জখম অবস্থায় মিল্টনকে উদ্ধার করেন স্থানীয় বাসিন্দারা। তাঁকে ভর্তি করা হয় বাসন্তী ব্লক গ্রামীন হাসপাতালে। মিল্টনের সঙ্গে তাঁর স্ত্রী নীলিমার অশান্তির কারণ জানার চেষ্টা করছে পুলিস। ঘটনার কিনারায় এই সব তথ্যই বড় হাতিয়ার হতে পারে বলে মনে করছে তারা। মিল্টনের স্ত্রী নীলিমা ঢালিকেও জেরার জন্য ঢেকে পাঠাতে পারে বাসন্তী থানার পুলিস।