দলীয় কোন্দলে গুলিবিদ্ধ হয়ে তৃণমূলকর্মীর মৃত্যুতে অগ্নিগর্ভ বাসন্তী
তৃণমূলের এক গোষ্ঠী অন্য গোষ্ঠীকে লক্ষ্য করে গুলি চালায় বলে অভিযোগ। মুহুর্মুহু পড়তে থাকে বোমা। পরিস্থিতি এতটাই উত্তপ্ত ছিল যে গোটা রাত গ্রামে ঢুকতে পারেনি পুলিস।
নিজস্ব প্রতিবেদন: তৃণমূলের গোষ্ঠীকোন্দলে গুলিবিদ্ধ হয়ে এক যুবকের মৃত্যুর পর অগ্নিগর্ভ পরিস্থিতি বাসন্তীর খিরিশখালি গ্রামে। অভিযুক্তদের গ্রেফতারির দাবিতে মঙ্গলবার সেখানে সড়ক অবরোধ করেন স্থানীয়রা। শেষে মুখ্যমন্ত্রীর আশ্বাসে ওঠে অবরোধ। ২৪ ঘণ্টার মধ্যে অভিযুক্তদের গ্রেফতার করার নির্দেশ দিয়েছেন তিনি।
মঙ্গলবার তৃণমূলের গোষ্ঠীকোন্দলে উত্তপ্ত হয়ে ওঠে বাসন্তীর খিরিশখালি গ্রাম। তৃণমূলের এক গোষ্ঠী অন্য গোষ্ঠীকে লক্ষ্য করে গুলি চালায় বলে অভিযোগ। মুহুর্মুহু পড়তে থাকে বোমা। পরিস্থিতি এতটাই উত্তপ্ত ছিল যে গোটা রাত গ্রামে ঢুকতে পারেনি পুলিস। মঙ্গলবার সকালে সেখানেই গুলিবিদ্ধ হন তৃণমূল কর্মী সইফুদ্দিন সর্দার। গুলিবিদ্ধ হন তৃণমূলকর্মী সইফুদ্দিন সর্দার। চোখে গুলি লাগে তাঁর। হাসপাতালে নিয়ে যাওয়ার আগেই মৃত্যু হয় সইফুদ্দিনের। সইফুদ্দিনের মৃত্যুর পর ফের উত্তপ্ত হয়ে ওঠে এলাকা। শুরু হয় অবরোধ।
ভাষণ নয়, ভোটে জিততে হলে কেন্দ্রকে বলুন টাকা দিতে, বিধানসভায় বিজেপি বিধায়ককে শুভেন্দু
প্রায় ঘণ্টাখানেক অবরোধ চলার পর স্থানীয় তৃণমূল নেতৃত্বকে ফোন করেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। ২৪ ঘণ্টার মধ্যে অভিযুক্তদের গ্রেফতারির প্রতিশ্রুতিতে ওঠে অবরোধ। এপ পর যে জায়গায় সইফুদ্দিন গুলিবিদ্ধ হয়েছিলেন সেখানে একাধিক বাড়িতে চিরুনি তল্লাশি শুরু করে পুলিস। থমথমে গোটা গ্রাম।