দাদার বকুনিতে অভিমানে আত্মঘাতী রাজ্যস্তরের খোখো খেলোয়াড়
বকুনি খেয়েই ঘরের দরজা বন্ধ করে দেয় দীপা। এরপরই গলায় ফাঁস লাগায়।
নিজস্ব প্রতিবেদন : স্কুলে না গিয়ে মোবাইল ফোনে গান শুনছিন বোন। আর তা দেখেই ফোন কেড়ে নেয় দাদা। অভিমানে আত্মঘাতী রাজ্য স্তরের খোখো খেলোয়াড় দীপা মণ্ডল। চাকদার মুকুন্দনগরের এই ঘটনায় শোক ক্রীড়ামহলে।
নেহাতই সামান্য কারণে জীবনের ময়দান ছেড়ে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়ে ফেলল নবম শ্রেণির ছাত্রী দীপা। চনমনে মেয়েটা যে এমন করতে পারে স্বপ্নেও ভাবতে পারেনি কেউ। শুক্রবার স্কুলে না গিয়ে মোবাইল গান শুনছিল সে। দেখে বকুনি দেয় দাদা। কিন্তু, ছোটবেলা থেকে জেদী-ছটফটে বোনটা চরম সিদ্ধান্ত নিয়ে ফেলবে ভাবতে পারেনি দাদা তাপস মণ্ডল। বকুনি খেয়েই ঘরের দরজা বন্ধ করে দেয় দীপা। এরপরই গলায় ফাঁস লাগায়। তবে দীপার মা চায়না মণ্ডলের দাবি, আজকাল মাঝেমধ্যেই মন খারাপ করত মেয়েটার।
তাহলে কি বয়ঃসন্ধিতে দীপার মনের গভীরে অনেক দিন ধরেই জমা হচ্ছিল অবসাদ? কেউ তা বোঝেনি, সেই অভিমানেই কি সবাইকে ছেড়ে চলে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নিল সে? উত্তর রয়ে গেল অজানাই।
আরও পড়ুন- বান্ধবীর বয়ফ্রেইন্ড না-পসন্দ, শিবপুরে আত্মঘাতী ছাত্রী