চৌকিদার ধনীদের ঘরে থাকে, গরিবের ঘরে না: রাহুল
মালদা উত্তরের কংগ্রেস প্রার্থী ঈশা খান চৌধুরির সমর্থনে জনসভায় যোগ দিতে আজ চাঁচলে এসেছেন রাহুল গান্ধী।
![চৌকিদার ধনীদের ঘরে থাকে, গরিবের ঘরে না: রাহুল চৌকিদার ধনীদের ঘরে থাকে, গরিবের ঘরে না: রাহুল](https://bengali.cdn.zeenews.com/bengali/sites/default/files/2019/03/23/182586-feqef.jpg)
নিজস্ব প্রতিবেদন : চাঁচলের জনসভায় বক্তব্য রাখছেন কংগ্রেস সভাপতি রাহুল গান্ধী। একনজরে কী বললেন কংগ্রেস সভাপতি-
- কংগ্রেসের হাত ধরেই বাংলায় বদল আসবে।
- আগে একটা দলের সরকার চলত, এখন একক ব্যক্তির সরকার চলে।
- ক্ষমতায় এলে মালদায় আম প্রক্রিয়াকরণ কারখানা হবে। কৃষকরা কারখানায় আম বিক্রি করে সঠিক দাম পাবে। কারখানায় আম দিয়ে তৈরি পণ্য সারা দেশে ছড়িয়ে পড়বে।
- চৌকিদার ধনীদের টাকা দেন। আমরা গরিবদের টাকা দেব। সরাসরি অ্যাকাউন্টে চলে যাবে টাকা।
-ক্ষমতায় এলে সারা দেশে সরকারি কলেজ হবে।
-বাংলা শিক্ষা, স্বাস্থ্য সবতেই পিছিয়ে পড়েছে।
-পশ্চিমবঙ্গ সহ সারা দেশে হাসপাতালে গেলেই আগে লাখ লাখ টাকা।
-কংগ্রেস ক্ষমতায় এলে সব বদলে যাবে।
-কৃষকদের ঋণ মকুব করেছেন? কৃষকদের কথা শোনা হয়নি।
-বাংলার মানুষের জন্য মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় কী করেছেন?
-বাংলার মানুষ অনেক সহ্য করেছেন।
-নিয়মিত কংগ্রেস কর্মীদের বিরোধিতার মুখে পড়তে হয়।
-বাংলায় একজনই শাসন চালাচ্ছে।
- "৩০ হাজার কোটি টাকা মোদী অনিল আম্বানিকে দিয়েছেন।"
- "চৌকিদার ধনীদের ঘরে থাকে। চৌকিদার থাকে অনিল আম্বানি, নীরব মোদী, মহুল চোকসি, বিজয় মাল্যর ঘরে।"
- "গরিবের ঘরে চৌকিদার থাকে না। বেকার, মজদুর, কৃষকদের ঘরে চৌকিদার থাকে না।"
-চুরি করার পর এখন বলছেন, "আমি চৌকদার, সারা দেশ চৌকিদার।"
- ২০১৪-তে মোদী বলেছিলেন, "আমি প্রধানমন্ত্রী নয় চৌকিদার হতে চাই।"
- মোদী সারাদিন মিথ্যা কথা বলেন। "২ কোটি যুবককে চাকরি দিয়ে দেব, কৃষকদের সাহায্য করব" বলেছিলেন মোদী।
- কংগ্রেস দেশকে একসূত্রে বাঁধার চেষ্টা করছে। আর বিজেপি, আরএসএস ভাঙার চেষ্টা করছে।
মালদা উত্তরের কংগ্রেস প্রার্থী ঈশা খান চৌধুরির সমর্থনে জনসভায় যোগ দিতে আজ চাঁচলে এসেছেন রাহুল গান্ধী। আরও পড়ুন, চাঁচলে রাহুলের সভায় চরম বিশৃঙ্খলা, চেয়ার ছোঁড়াছুঁড়ি