7 September 2024, 20:00 PM
মণিপুরে নতুন করে ছড়িয়ে পড়ল হিংসা। ব্যাপক সংঘর্ষে প্রাণ গেল ৬ জনের। চলছে কপ্টারে নজরদারি।
7 September 2024, 09:00 AM
Asansol Incident: জেলাশাসক এবং পুলিস কমিশনারের স্ট্যাম্প নকল করে আগ্নেয়াস্ত্রের লাইসেন্স বের করে বেআইনিভাবে আগ্নেয়াস্ত্র পাচার। গ্রেপ্তার মূল পান্ডা সহ ৪। পুলিসি হেফাজতে নিয়ে তদন্তে কোকওভেন থানার পুলিশ। ধৃতদের নাম ধর্মেন্দ্র উপাধ্যায় বিহারের বক্সারের বাসিন্দা বিকি যাদব আসানসোলের কুলটির বাসিন্দা রাকেশ বার্নওয়াল ও কৈলাস সুনহাওয়ান আসানসোল দক্ষিণ থানার বাসিন্দা। আসানসোল দুর্গাপুর পুলিশ কমিশনারেটের ডেপুটি কমিশনার অভিষেক গুপ্তা শুক্রবার সন্ধ্যায় দুর্গাপুরের কোকওভেন থানায় সাংবাদিক বৈঠক করেন তিনি বলেন,"আমরা একটা অভিযোগ পেয়েছিলাম। সেই অভিযোগের ভিত্তিতে বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় কুলটি থেকে বিকি যাদবকে গ্রেফতার করা হয়। তারপরেই বিকিকে জিজ্ঞাসাবাদ করে এই চক্রের মূল পান্ডা ধর্মেন্দ্র যাদবকে বিহারের বক্সার থেকে এবং আসানসোল দক্ষিণ থানা এলাকা থেকে রাকেশ ও কৈলাসকে গ্রেপ্তার করা হয়। বাজেয়াপ্ত হয়েছে জেলাশাসক ও পুলিশ কমিশনারের ভুয়ো স্ট্যাম্প। বেশ কয়েকটি আগ্নেয়াস্ত্রের লাইসেন্স। একটি কান্ট্রি মেড সিঙ্গেল ব্যারেলের আগ্নেয়াস্ত্র। শুক্রবার ধৃতদের দুর্গাপুর মহকুমা আদালতে তোলা হয়েছিল। চার দিনের পুলিসি হেফাজতের নির্দেশ দেন বিচারক। ধৃতদের পুলিসি হেফাজতে নিয়ে তদন্ত চলছে। এই চক্রের সাথে আরো কারা জড়িত রয়েছে তাদের সন্ধানেও তল্লাশি শুরু হয়েছে। শুধু এই রাজ্যের নয়, অন্যান্য রাজ্যের জেলা শাসকের স্ট্যাম্প নকল করেছে এরা। দুটি বন্দুক রাখার লাইসেন্স এবং তিনটি নতুন লাইসেন্স পাওয়া গেছে এদের কাছে। ।"
7 September 2024, 09:00 AM
Baruipur Incident: টিউশান পড়ে বাড়ি ফেরার পথে স্কুলছাত্রীকে হেনস্থার অভিযোগ ৷ তাদের হাত ধরে টানাটানি ও মুখ চেপে ধরা হয় বলে অভিযোগ ৷ ঘটনায় কুলতলি থানায় অভিযোগ দায়ের ৷ ঘটনার তদন্তে নেমে দুজন অভিযুক্তকেই গ্রেফতার করেছে পুলিস ৷ ধৄতেরা হল ওবাইদুল্লা ও শাহাজাদ নস্কর ৷ তাদেরকে আজ বারুইপুর মহকুমা আদালতে পেশ করা হবে ৷ ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে পুলিস ৷ পুলিস ও পরিবার সূত্রে জানা গিয়েছে নির্যাতিতা মাধ্যমিক পরীক্ষার্থী ৷ আরও বেশ কয়েকজন মিলে টিউশান পড়ে একসাথেই বাড়ি ফিরছিল ৷ তখনই একটি টোটো তাদের কাছে আসে ৷ টোটোচালক শাহাজাদ নস্কর ও ওবাইদুল্লা নামে দুই যুবক তাদের সাথে খারাপ ব্যবহার করে বলে অভিযোগ ৷ চিৎকার করলে ছাত্রীদের মুখ চেপেও ধরা হয় বলে অভিযোগ ৷ তারপর পালিয়ে যায় অভিযুক্তরা ৷ সকালে দিনের বেলায় প্রকাশ্যে এই ঘটনা ঘটায় আতঙ্কিত ছাত্রীরা ৷ তারা পুরো বিষয়টি বাড়িতে গিয়ে বাবা ও মাকে জানায় ৷ পরিবারের লোক খোঁজ শুরু করে তাদের চিহ্নিত করলে পরিবারের লোককেও হুমকি দেওয়া হয় ৷ ঘটনায় শুক্রবার রাতে কুলতলি থানায় অভিযোগ দায়ের করেছেন নির্যাতিতা ছাত্রীর বাবা ৷ ঘটনার অভিযোগ পেয়ে দুই অভিযুক্তকে এলাকা থেকেই গ্রেফতার করে কুলতলি থানার পুলিস ৷ নির্যাতিতার শারীরিক পরীক্ষাও করা হয় কুলতলি গ্রামীণ হাসপাতালে ৷ বারুইপুরের এসডিপিও অতীশ বিশ্বাস জানান অভিযোগের ভিত্তিতে ঘটনার তদন্ত করছে পুলিস ৷ এই ঘটনায় দুজনকে গ্রেফতার করা হয়েছে বলেও জানান তিনি ৷