বাড়ির অমতে ভালোবেসে বিয়ের ৪ মাসেই মর্মান্তিক পরিণতি....
পরিবারের আরও দাবি, মাম্পির নিথর দেহের বেশ কিছু জায়গায় আঘাতের চিহ্ন রয়েছে। খুন করা হয়েছে তাদের মেয়েকে।
সৌমেন ভট্টাচার্য: ভালোবেসে বিয়ের পর পণের জন্য নির্যাতন! বিয়ের চার মাস পরই উদ্ধার বধূর দেহ। গৃহ শিক্ষকের সঙ্গে সম্পর্ক। সেই থেকে ভালোবাসা করে বিয়ে। কিন্তু মত ছিল না পরিবারের। তাই বাড়ি থেকে পালিয়ে গিয়ে বিয়ে করে। কিন্তু চার মাস ঘুরতে না-ঘুরতে সেই ভালোবাসার মানুষকেই শারীরিক ও মানসিক নির্যাতনের অভিযোগ ওঠে স্বামীর বিরুদ্ধে।
শুধু তা-ই নয়, পণের দাবিতে স্ত্রীর উপর ওই যুবক প্রায়শই অত্যাচার করতেন বলে অভিযোগ। বিষয়টি তাঁর বাপের বাড়ির লোকজনকেও জানিয়ে ছিলেন মল্লিকা সরদার। বয়স ২৯ বছর। সার্ভে পার্ক থানা এলাকার কালিকাপুরের বাসিন্দা ছিলেন মাম্পি সর্দার। তার সাথে গড়ফার বাসিন্দা পিন্টু নস্করের বিয়ে হয় ৪ মাস আগে। মঙ্গলবার দুপুরে মল্লিকার বাপের বাড়িতে ফোন করে জানানো হয় যে মল্লিকা অসুস্থ।
পরিবারের লোক তাঁকে হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসকরা তাঁকে মৃত বলে ঘোষণা করেন। পরিবারের আরও দাবি, মাম্পির নিথর দেহের বেশ কিছু জায়গায় আঘাতের চিহ্ন রয়েছে। খুন করা হয়েছে তাদের মেয়েকে। রাতেই সার্ভপার্ক থানায় লিখিত অভিযোগ করে মাম্পির পরিবার। তদন্তে নেমে অভিযুক্ত স্বামীকে গ্রেফতার করেছে পুলিস।
আরও পড়ুন, Saayoni Ghosh: ইডিতে যাচ্ছেন না সায়নী, মেইলে পাঠালেন ৫৩০ পাতার নথি!