কালবৈশাখীতে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হুগলিতে
কালবৈশাখীতে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে হুগলিতেও। চুঁচুড়া-চন্দননগরে রবিবার রাতেই জনজীবন বিপর্যস্ত হয়ে পড়ে। খুঁটি উপড়ে বিদ্যুত্ বিচ্ছিন্ন হয়ে যায় বহু এলাকা। রাত পর্যন্ত চন্দননগরে বিদ্যুত্ আসেনি। সকালে ধীরে ধীরে বহু জায়গায় পরিস্থিতি স্বাভাবিক হচ্ছে। তবে গ্রামীণ হুগলির চিত্রটা সম্পূর্ণ আলাদা। সেখানে ঝড়ে এত ক্ষয়ক্ষতি হয়নি। বহু জায়গায় ঝিরঝিরে বৃষ্টি হয়েছে।
ওয়েব ডেস্ক: কালবৈশাখীতে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে হুগলিতেও। চুঁচুড়া-চন্দননগরে রবিবার রাতেই জনজীবন বিপর্যস্ত হয়ে পড়ে। খুঁটি উপড়ে বিদ্যুত্ বিচ্ছিন্ন হয়ে যায় বহু এলাকা। রাত পর্যন্ত চন্দননগরে বিদ্যুত্ আসেনি। সকালে ধীরে ধীরে বহু জায়গায় পরিস্থিতি স্বাভাবিক হচ্ছে। তবে গ্রামীণ হুগলির চিত্রটা সম্পূর্ণ আলাদা। সেখানে ঝড়ে এত ক্ষয়ক্ষতি হয়নি। বহু জায়গায় ঝিরঝিরে বৃষ্টি হয়েছে।
অন্যদিকে, রবিবার রাতের কালবৈশাখীতে তছনছ বর্ধমান । কার্যত গোটা জেলা বিদ্যুত্ বিচ্ছিন্ন। একাধিক জায়গায় গাছ ভেঙে পড়েছে। কোথাও বিদ্যুতের খুঁটি উপড়ে গেছে। বর্ধমান শহরে জেলাশাসকের দফতরেও গাছ ভেঙে পড়েছে। কালনায় গাছ পড়ে তিনজন আহত হয়েছেন। রায়না, আউসগ্রাম, ভাতার, মেমারি, খণ্ডঘোষ সব জায়গাতেই ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে।