বীরভূম জেলায় বন্যা পরিস্থিতি, নদী তীরবর্তী বেশির ভাগ অংশই প্লাবিত

Updated By: Jul 22, 2017, 06:53 PM IST
বীরভূম জেলায় বন্যা পরিস্থিতি, নদী তীরবর্তী বেশির ভাগ অংশই প্লাবিত

ওয়েব ডেস্ক: বীরভূম জেলায় বন্যা পরিস্থিতি। জেলার ময়ুরাক্ষী, কোপাই সহ সবকটি নদীই বিপদ সীমা ছুঁয়েছে। নদী তীরবর্তি বেশির ভাগ অংশই প্লাবিত।

বক্রেশ্বর নদীর জল বাড়ায় বন্ধ বোলপুর - আমোদপুর রাজ্য সড়ক। জল ভাসি সড়ক দেখতে এসে কুরুংসা গ্রামের কাছে জলে তলিয়ে যায় সিক্সের ছাত্র অর্নব চট্টোপাধ্যায়। পরে স্থানীয় বাসিন্দারা মৃতদেহ উদ্ধার করে। পরে প্রশাসনের তরফে এলাকায় মাইকে করে সতর্কবার্তা প্রচার করা হয়। জলের তোড়ে ভেঙে গিয়েছে বক্রেশ্বরের কামারডাঙা ব্রিজ।

কোপাই নদীর জলে বানভাসি সতীপীঠ কঙ্কালিতলা। সর্বত্র হাঁটুর ওপরে জল। অবস্থা এমন সতী পীঠের  মূর্তি সরাতে হয়েছে। কুঁয়ে নদীর জল বিপদ সীমার উপর দিয়ে বইছে। জলে ডুবেছে লাভপুর - লাঘাটা ব্রিজ। ব্রিজ জলের তলে চলে যাওয়ায় বন্ধ সিউড়ি-কাটোয় যান চলাচল। স্থানীয় বাসিন্দারা নৌকা করে এপার ওপার করছেন। জলের তোড়ে ভেঙেছে ইলমবাজার-পাড়ুই-এর হাঁসড়া ব্রিজ।

শাল নদীর জলে তছনছ হয়ে গেছে ষাট নম্বর জাতীয় সড়ক।  দুবরাজপুর থেকে আসনাসোল যাওয়ার পথ বন্ধ। ভাঙা রাস্তার দুধারে দাড়িয়ে রয়েছে গাড়ি। জেলার নদী তীরবর্তী পঞ্চাশটির বেশি গ্রাম প্লাবিত। জলের তলায় বিশাল পরিমান চাষের জমি। ইতিমধ্যেই তিলপাড়া ব্যারেজ থেকে ৪ হাজার ১২৮ কিউসেক জলছাড়া হয়েছে।

হিংলো থেকে ছাড়া হয়েছে ৪ হাজার ২৩৮ কিউসেক জল।

ব্রাহ্মণি থেকে ছাড়া হয়েছে ২ হাজার ২৮ কিউসেক জল।

দাঁড়কা থেকে ছাড়া হয়েছে ২ হাজার ২৬ কিউসেক জল।

অবস্থা সামাল দিতে জেলা শাসকের অফিসে কন্ট্রোল রুম খোলা হয়েছে।

কলকাতা সহ দক্ষিণবঙ্গের বিভিন্ন জেলায় আগামী ৩-৪দিন ভারী থেকে অতিভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস আবহাওয়া দফতরের

বিয়ের প্রতিশ্রুতি দিয়ে সহবাস, তারপর প্রেমিকার ছবি আপলোড করা হল পর্ন সাইটে

.