করোনা কবলিত চিনে ‘ঘরবন্দি’ বর্ধমানের ব্যবসায়ী পরিবার, দেশে ফেরার কাতর আর্জি আলহিলালের
বর্তমানে গোটা সেনজেন এলাকা জুড়ে বন্ধ ব্যবসা- বাণিজ্য। চলছে না কোনো ট্রেন-বাস। বন্ধ বিমানবন্দরও। ঘর থেকে বেরোচ্ছেন না কোনো মানুষ। ‘সৌজন্যে’ করোনা ভাইরাসের আতঙ্ক। বর্ধমানের বাসিন্দা ওই পরিবার এখন চাইছে যে কোনওভাবে দেশে ফিরতে
![করোনা কবলিত চিনে ‘ঘরবন্দি’ বর্ধমানের ব্যবসায়ী পরিবার, দেশে ফেরার কাতর আর্জি আলহিলালের করোনা কবলিত চিনে ‘ঘরবন্দি’ বর্ধমানের ব্যবসায়ী পরিবার, দেশে ফেরার কাতর আর্জি আলহিলালের](https://bengali.cdn.zeenews.com/bengali/sites/default/files/2020/01/29/231551-korona.jpg)
নিজস্ব প্রতিবেদন: ক্রমাগত চিনে ভয়াবহ আকার নিচ্ছে করোনা ভাইরাস। চিনের বিভিন্ন প্রদেশে আটকে পড়েছেন ভারতীয়রা। তাঁদের মধ্য এমনই এক ভারতীয় ব্য়বসায়ী পরিবার আটকে পড়েছে চিনের সেনজেনে। প্রায় কুড়ি বছর সেনজেনেই সপরিবারে রয়েছেন আলহিলাল। সেখানেই আছে তাঁর টেক্সটাইলের ব্যবসা।
বর্তমানে গোটা সেনজেন এলাকা জুড়ে বন্ধ ব্যবসা- বাণিজ্য। চলছে না কোনো ট্রেন-বাস। বন্ধ বিমানবন্দরও। ঘর থেকে বেরোচ্ছেন না কোনো মানুষ। ‘সৌজন্যে’ করোনা ভাইরাসের আতঙ্ক। বর্ধমানের বাসিন্দা ওই পরিবার এখন চাইছে যে কোনওভাবে দেশে ফিরতে। সেনজেনে বন্ধ সমস্ত দোকান-পাট। যার জেরে চিন্তিত আলহিলালও। কারণ খাবারের টান এখনও পড়লেও পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যাচ্ছে, তাতে যে কোনও সময় খাদ্যাভাব দেখা দিতে পারে।
আরও পড়ুন- দলবিরোধী কার্যকলাপের অভিযোগ! পিকে-কে বহিষ্কার করলেন নীতীশ কুমার
ফোনে আলহিলাল জানিয়েছেন, সেনজেনে করোনা ভাইরাসের প্রকোপ কম। কিন্তু চিনের অন্যান্য প্রদেশে মহামারির আকার ধারণ করেছে। বর্ধমানে আলহিলালের পরিবারও চিন্তিত। ভারত সরকারের কাছে তাঁরা আর্জি জানান, যাতে সরকার তাঁদের ছেলেকে বাড়ি ফেরানোর উদ্য়োগ নেয়।