Rampurhat Arson: রামপুরহাটকাণ্ডে সাসপেন্ড DIO, সরিয়ে দেওয়া হল সিভিক ভলান্টিয়ারদেরও
বৃহস্পতিবার রামপুরহাটে যাচ্ছেন মুখ্যমন্ত্রী।
নিজস্ব প্রতিবেদন: রাত পোহালেই বগটুই গ্রামে যাবেন মুখ্যমন্ত্রী (Mamata Banerhee)। রামপুরহাটকাণ্ডে (Rampurhat Arson) এবার সাসপেন্ড জেলার ইন্টেলিজেন্স অফিসার (DIO)। কেন? অগ্নিসংযোগের ঘটনায় তথ্য সংগ্রহ করতে পারেননি তিনি। এমনকী, কর্তব্যের গাফিলতির অভিযোগে সরিয়ে দেওয়া হল ১১ সিভিক ভলান্টিয়ারকেও (Civic Volenteers)।
খুন ও অগ্নিসংযোগ, রামপুরহাটকাণ্ডে জোড়া মামলা রুজু করেছে পুলিস। দুটি মামলারই তদন্ত করছে সিট (SIT)। অগ্নিসংযোগের মামলায় ২২ জন, আর উপপ্রধানকে খুনে ১ জন, এখনও পর্যন্ত ২৩ জনকে গ্রেফতারও করা হয়েছে। তদন্ত কতদূর এগোল? এখনও পর্যন্ত কী জানা গেল? আগামিকাল, বৃহস্পতিবারের মধ্যে রাজ্যকে রিপোর্ট পেশের নির্দেশ দিয়েছে হাইকোর্ট (Calcutta High Court)। স্রেফ পূর্ব বর্ধমানের জেলাশাসকের (DM) উপস্থিতিতে সিসিটিভি ক্যামেরা বসানো নয়, ঘটনাস্থল ঘুরে দেখার নির্দেশ দেওয়া হল সেন্ট্রাল ফরেনসিককে।
উপ-প্রধানকে খুনের পর যে তাঁর অনুগামীরা উত্তেজিত হয়ে উঠতে পারেন, তা কেন আঁচ করা গেল না ? খুনের পর নিহত ভাদু শেখের গ্রামেরইবা পুলিস গেল না কেন? রামপুরহাটকাণ্ডে পুলিসের ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে রাজ্যের স্বরাষ্ট্র দফতরের অন্দরেই। বস্তুত, ঘটনার পরই ক্লোজ করা হয় রামপুরহাট থানার OC এবং SDPO-কে। 'নিরাপত্তাহীনতা'র কারণে ইতিমধ্যেই গ্রাম ছেড়ে চলে গিয়েছেন নিহত ভাদু শেখের পরিবারের লোকেরা।
গতকাল, বুধবার রাতে নিহত ৪ জনের দেহ যখন গ্রামে আনা হয়, তখন নিজে ঘটনাস্থল ঘুরে দেখেন বীরভূমের পুলিস সুপার নগেন্দ্র ত্রিপাঠী। তখন অবশ্য সাংবাদিকের কোনও প্রশ্নেরই উত্তর দেননি তিনি। তবে, কয়েক ঘণ্টার মধ্যেই পদক্ষেপ করলেন।