Sundarban: নতুন করে মাইক্রো কনটেনমেন্ট জোন হিসেবে ঘোষণা দক্ষিণ ২৪ পরগনার বিভিন্ন এলাকায়
সুন্দরবন এবং সাগরের বিভিন্ন এলাকায় বহু মানুষ সপ্তাহান্তে ভ্রমণে বের হন। তাই সেই সমস্ত এলাকাগুলিতে নজরদারি জোরদার করা হয়েছে
নিজস্ব প্রতিবেদন: সুন্দরবনের বিভিন্ন এলাকায় বাড়ছে করোনার প্রকোপ। ইতিমধ্যেই নতুন করে জেলার বিভিন্ন এলাকাতে ঘোষণা করা হয়েছে মাইক্রো কনটেনমেন্ট জোন।
গোসবাতে আজ থেকে ৩ দিন বাজার বন্ধের নির্দেশিকা জারি হয়েছে প্রশাসনের তরফ থেকে। জেটি ঘাটগুলোতে কড়া নজরদারির ব্যবস্থা করেছে প্রশাসন। দক্ষিণ ২৪ পরগনা জেলার ৫৬ টি এলাকায় মাইক্রো কনটেন্টমেন্ট জোন হিসাবে ঘোষণা করেছে দক্ষিণ ২৪ পরগনা জেলা প্রশাসন। এর মধ্যে রয়েছে গোসাবা, কাশীপুর, লেদার কমপ্লেক্স, ক্যানিং-সহ বেশকিছু এলাকা।
আরও পড়ুন- Weather Today: ভারী থেকে অতিভারী বৃষ্টির সতর্কতা জারি রাজ্যজুড়ে
শহরের সঙ্গে সঙ্গে গ্রামীণ এলাকাতেও করোনার প্রকোপ বাড়ছে। তৃতীয় ঢেউ আছড়ে পড়ার আগেই বিভিন্ন এলাকাকে মাইক্রো কনটেন্টমেন্ট জোন করে করোনার প্রকোপ রুখতে চাইছে প্রশাসন। ইতিমধ্যে যে সমস্ত এলাকাগুলিতে চিহ্নিতকরণ করা হয়েছে সেখানে সোমবার সকাল থেকেই বিভিন্ন ভাবে প্রচার করা কাজ যেমন চলছে তেমনি যথেষ্ট পরিমাণে মাস্ক বিলি করা হচ্ছে।
মাইক্রো কনটেনমেন্ট ঘোষিত এলাকাগুলিতে চলাচলের উপর নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে। আশা, এএনএম, অঙ্গনওয়াড়ি কর্মীদের বাড়ি বাড়ি পরিদর্শন করে কেউ করোনা আক্রান্ত হলে তৎক্ষণাৎ স্বাস্থ্য দপ্তরে রিপোর্ট দিতে বলা হয়েছে। স্পেশাল নজরদারির ব্যবস্থা করা হয়েছে মূলত জেটিঘাট ও টুরিস্ট স্পট গুলিতে।
আরও পড়ুন-Visva-Bharati: শৃঙ্খলা ভঙ্গের অভিযোগ! ৩ পড়ুয়ার পর সাসপেন্ড ২ অধ্যাপক
সুন্দরবন এবং সাগরের বিভিন্ন এলাকায় বহু মানুষ সপ্তাহান্তে ভ্রমণে বের হন। তাই সেই সমস্ত এলাকাগুলিতে নজরদারি জোরদার করা হয়েছে। শুধু তাই নয় বিভিন্ন নদীর জেটিঘাট গুলি থেকে প্রত্যেক দিন কয়েক হাজার মানুষ যাতায়াত করেন। সেখানেও মাস্ক বিলি করার ব্যবস্থা করা হয়েছে। জেলার বিভিন্ন এলাকার করোনা পরিস্থিতি খতিয়ে দেখার জন্য ইতিমধ্যেই মহাকুমার এবং জেলার প্রশাসনিক ভবনে কন্ট্রোলরুম খুলে পুরো ব্যবস্থার নজরদারি করার কাজ চলছে বলে জানান জেলাশাসক পি উলগানাথন।
(Zee 24 Ghanta App দেশ, দুনিয়া, রাজ্য, কলকাতা, বিনোদন, খেলা, লাইফস্টাইল স্বাস্থ্য, প্রযুক্তির লেটেস্ট খবর পড়তে ডাউনলোড করুন Zee 24 Ghanta App)