লোপাট করা হয়েছে উত্তরপত্রও, আরও বিস্ফোরক অভিযোগ প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে
ব্ল্যাঙ্ক উত্তরপত্র অসত্ উদ্দ্যেশেই কাজে লাগানো হয়েছে বলে আশঙ্কা পরিদর্শকের। ময়নাগুড়ি স্কুল কাণ্ডে মুখ্যমন্ত্রীর হস্তক্ষেপে তদন্তের দাবি স্কুল পরিদর্শকের।
![লোপাট করা হয়েছে উত্তরপত্রও, আরও বিস্ফোরক অভিযোগ প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে লোপাট করা হয়েছে উত্তরপত্রও, আরও বিস্ফোরক অভিযোগ প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে](https://bengali.cdn.zeenews.com/bengali/sites/default/files/2018/03/22/114226-madhyamik.jpg)
নিজস্ব প্রতিবেদন: ময়নাগুড়ি স্কুল কাণ্ডে আরও বিস্ফোরক অভিযোগ স্কুল পরিদর্শকের। প্রশ্নপত্র ফাঁসের পর এবার উত্তরপত্র লোপাটের অভিযোগ স্কুল পরিদর্শক বিশ্বনাথ ভৌমিকের।
বিশ্বনাথবাবুর অভিযোগ, পরীক্ষা শুরুর সময় তিনি চার বস্তা উত্তরপত্র স্কুলকে দিয়েছিলেন। তার রিসিভ কপিও রয়েছে তাঁর কাছে। তাঁর দাবি, হঠাত্ই নাকি একদিন প্রধান শিক্ষক হরিদয়াল রায় তাঁকে জানান, ১ বস্তা ব্ল্যাঙ্ক উত্তরপত্রের খোঁজ মিলছে না। বিভিন্ন জায়গা থেকে ৪৫০ উত্তরপত্র জোগাড় করে কোনওক্রমে সেসময় সমস্যা মেটান তিনি। তারপরেও খোয়া যাওয়া উত্তরপত্র ফেরত দিতে পারেননি প্রধান শিক্ষক।
আরও পড়ুন: মাধ্যমিকে প্রশ্নপত্রের উত্তর তৈরি করে দেওয়া হত ফার্স্ট বয়কে! অভিযোগ প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে
ব্ল্যাঙ্ক উত্তরপত্র অসত্ উদ্দ্যেশেই কাজে লাগানো হয়েছে বলে আশঙ্কা পরিদর্শকের। ময়নাগুড়ি স্কুল কাণ্ডে মুখ্যমন্ত্রীর হস্তক্ষেপে তদন্তের দাবি স্কুল পরিদর্শকের।
আরও পড়ুন: পরীক্ষা হলে জ্ঞান হারাল ছাত্রী, কোলে তুলে নিলেন বিধায়ক!
প্রসঙ্গত, বুধবারই ময়নাগুড়ি সুভাষনগর হাইস্কুলের প্রধান শিক্ষক হরিদয়াল রায়ের বিরুদ্ধে বিস্ফোরক অভিযোগ ওঠে। স্কুলেরই বিভিন্ন বিষয়ের শিক্ষকদের দিয়ে মাধ্যমিকের প্রশ্নপত্র সলভ করিয়ে তা পৌছে দেওয়া হচ্ছিল ফার্স্ট বয়ের কাছে। ২৪ ঘণ্টার হাতে আসে ঘটনার এক্সক্লুসিভ অডিও ক্লিপ। শোকজ করা হয়েছে প্রধান শিক্ষক হরিদয়াল রায়কে। বৃহস্পতিবার পর্ষদ অফিসে ডেকে পাঠান হয়েছে তাঁকে।