Tapan Kandu: বড় সাফল্য সিবিআই-এর, ঝালদার তপন কান্দু খুনে গ্রেফতার শার্প শুটার
Tapan Kandu: এই গ্রেফতারিতে স্বভাবতই খুশি কংগ্রেস নেতা নেপাল মাহাত। তিনি বলেন, "মাননীয়া পূর্ণিমা কান্দুর চোখের জলের জন্য আমরা সিবিআই তদন্ত চেয়েছিলাম। সিবিআই তদন্ত মাঝে স্তিমিত হয়েছিল। তবে এই গ্রেফতারির মধ্য দিয়ে সিবিআই প্রমাণ করে দিল সিবিআই সিবিআই। আমাদের সম্পূর্ণ বিশ্বাস এরপর বড় মাথা ধরা পড়বে। প্রকৃত দোষীরা শাস্তি পাবে।"
অনুপ মুখোপাধ্যায়: পুরুলিয়ার ঝালদার কংগ্রেস কাউন্সিলর তপন কান্দুকে (Tapan Kandu) হত্যার ঘটনায় ধৃত এক শার্প শুটার। ধৃতের নাম জাবির আনসারি। তার বাড়ি ঝাড়খণ্ডের রামগড়ে। সিবিআই-এর হাতে গ্রেফতার শার্প শুটার জাবির আনসারি। তপন কান্দুকে খুনের দিন সিসি ক্যামেরার ফুটেজে ধৃতের ছবি আগেই উঠেছিল। বাইকে দেখা গিয়েছিল শার্প শুটার জাবির আনসারি এবং আপর অভিযুক্ত কলেবর সিংকে। সিবিআই-এর এই তৎপরতায় খুশি কংগ্রেস নেতা নেপাল মাহাত।
গত ১৩ মার্চ খুন হন ঝালদার কংগ্রেস নেতা তপন কান্দু। এই হত্যার ঘটনার পর আশিক খান নামে একজনকে ধরা হয়। আশিক খানের সূত্র ধরেই ঝাড়খণ্ড থেকে জাবিরকে গ্রেফতার করেছে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা। এই গ্রেফতারিতে স্বভাবতই খুশি কংগ্রেস নেতা নেপাল মাহাত। তিনি বলেন, "মাননীয়া পূর্ণিমা কান্দুর চোখের জলের জন্য আমরা সিবিআই তদন্ত চেয়েছিলাম। সিবিআই তদন্ত মাঝে স্তিমিত হয়েছিল। তবে এই গ্রেফতারির মধ্য দিয়ে সিবিআই প্রমাণ করে দিল সিবিআই সিবিআই। আমাদের সম্পূর্ণ বিশ্বাস এরপর বড় মাথা ধরা পড়বে। প্রকৃত দোষীরা শাস্তি পাবে।"
গত পুরভোটে পুরুলিয়ার ঝালদায় কংগ্রেস প্রার্থী হয়েছিলেন তপন কান্দু। বিরোধী তৃণমূলের প্রার্থী ছিলেন তাঁরই ভাইপো দীপক কান্দু। নির্বাচনে ভাইপোকে হারিয়ে জয়ী হন তপন কান্দু। কিন্তু ১৩ মার্চ পুরবোর্ড গঠনের আগেই দুষ্কৃতীদের গুলিতে খুন হন তিনি। খুনের তদন্ত নিয়ে বিস্তর জলঘোলা হয়। অবশেষে সিবিআই তদন্ত শুরু হয়। আদালতের নির্দেশে তদন্তে নামে সিবিআই। গ্রেফতার হন দীপক কান্দু, ঝালদার ধূপ ব্যবসায়ী আশিক খান, এক হোটেলের মালিক সত্যবান প্রামাণিক এবং ভাড়াটে খুনি কলেবর সিং। এবার গ্রেফতার হল শার্প শুটার জাবির আনসারি।