মুখ্যমন্ত্রীর স্বপ্নের প্রকল্প, মিলেছে গ্রিন ট্রাইবুনালের ছাড়পত্র, কাজ শুরু গজলডোবা মেগা পর্যটন হাবের
গ্রিন ট্রাইবুনালের ছাড়পত্র পাওয়ার পরেই দ্রুত কাজ শুরু হচ্ছে গজলডোবা মেগা পর্যটন হাবের। মঙ্গলবার বেসরকারি সংস্থার সাথে মউ চুক্তি হয়। উত্তরবঙ্গের পর্যটনকে বিশ্বের দরবারে তুলে ধরতে এই হাব তৈরির উদ্যোগ নেন মুখ্যমন্ত্রী। প্রায় ১ বছর বন্ধ থাকার পর ফের কাজ শুরু হওয়ায় খুশি ব্যবসায়ী থেকে পর্যটক, সকলেই।
ওয়েব ডেস্ক: গ্রিন ট্রাইবুনালের ছাড়পত্র পাওয়ার পরেই দ্রুত কাজ শুরু হচ্ছে গজলডোবা মেগা পর্যটন হাবের। মঙ্গলবার বেসরকারি সংস্থার সাথে মউ চুক্তি হয়। উত্তরবঙ্গের পর্যটনকে বিশ্বের দরবারে তুলে ধরতে এই হাব তৈরির উদ্যোগ নেন মুখ্যমন্ত্রী। প্রায় ১ বছর বন্ধ থাকার পর ফের কাজ শুরু হওয়ায় খুশি ব্যবসায়ী থেকে পর্যটক, সকলেই।
১ বছর ধরে বন্ধ ছিল কাজ। গ্রিন ট্রাইবুনালে ছাড়পত্র পাওয়ার পরেই মউ সাক্ষর। জটিলতা কাটিয়ে গজলডোবা মেগা পর্যটন হাবের কাজ শুরুর পথে। উত্তরবঙ্গের উন্নয়নে বিভিন্ন প্রকল্পের অন্যতম গজলডোবা মেগা পর্যটন হাব। মুখ্যমন্ত্রীর স্বপ্নের প্রকল্প। তিন বছর আগে প্রকল্পের শিলান্যাস করে কাজ শুরু হয়। মোট খরচ ২২০০ কোটি টাকা। প্রথম পর্যায়ে ৩০০ কোটি টাকা খরচ করে ২০৮ একর জমিতে শুরু হয় প্রকল্পের কাজ। কিন্তু গ্রিন ট্রাইবুনালের অভিযোগের ভিত্তিতে বন্ধ হয়ে যায় পর্যটন হাবের কাজ।
প্রায় বছরখানেক বন্ধ থাকার পর অবশেষে মিলল ছাড়পত্র। জটিলতা কাটিয়ে বেসরকারি সংস্থার সাথে মউ সাক্ষরের মধ্যে দিয়ে পর্যটন হাবের কাজ ফের শুরুর পথে। গত সোমবার জলপাইগুড়িতে মুখ্যমন্ত্রী জানান, দ্রুত শুরু হবে গজলডোবা প্রকল্পের কাজ। খুশি স্থানীয় ব্যবসায়ী থেকে শুরু করে পর্যটক, সকলেই। প্রকল্পে প্রায় সত্তর থেকে আশি শতাংশ সবুজায়নে ভরিয়ে দেওয়ার পরিবেশ তৈরি হচ্ছে। আগামী ২ বছরের মধ্যে শেষ হবে মেগা পর্যটন হাব ভোরের আলোর কাজ। প্রকল্পকে কেন্দ্র করে বদল ঘটবে এলাকার অর্থনৈতিক চেহারার। সুযোগ বাড়বে কর্মসংস্থানের।