গণধর্ষণের পর ফেলে দেওয়া হয় বাড়ির সামনে, অপমানে আত্মঘাতী ছাত্রী
অনেক রাতে, তিন যুবক কিশোরীর দাদুর বাড়ির সামনে নির্যাতিতাকে ফেলে দিয়ে যায়।
নিজস্ব প্রতিবেদন: কুলতলিতে নবম শ্রেণির ছাত্রীকে গণধর্ষণের অভিযোগ। গণধর্ষণের পর তাঁকে ফেলে যাওয়া হয় ছাত্রীর দাদুর বাড়ির সামনেই। গত শুক্রবারের ঘটনা। শনিবার, অপমানে আত্মহত্যা করে ছাত্রী। ঘটনায় অভিযুক্ত তিনজনের মধ্যে একজনকে গ্রেফতার করা হয়েছে।
আরও পড়ুন: চম্পার 'হৃদয়' পেলেন না অনিমা, প্রতিস্থাপনে ব্যর্থ শহর
কুলতলি থানার পশ্চিম বাণীরধল গ্রামের ঘটনা। শুক্রবার স্কুল থেকে বাড়ি ফিরছিল কিশোরী। সেই সময়েই তাঁকে তুলে নিয়ে যাওয়া হয়। রাত হয়ে গেলেও বাড়ি না ফেরায় শুরু হয় খোঁজ।
আরও পড়ুন: ছাত্রীর ঝলসে যাওয়া দেহ উদ্ধার, ধর্ষণ করে খুনের অভিযোগ
পরে অনেক রাতে, তিন যুবক কিশোরীর দাদুর বাড়ির সামনে নির্যাতিতাকে ফেলে দিয়ে যায়। স্থানীয়রাই হাতেনাতে ধরে ফেলে মহিউদ্দিন মোল্লা নামে একজনকে। খবর পেয়ে ছাত্রীর পরিবারও পৌছয় সেখানে। তখনই গণধর্ষণের ঘটনা জানায় ছাত্রীটি।
আরও পড়ুন: ছুটির সকালে শহরে দাউ দাউ করে জ্বলল বাস!
তাঁর সঙ্গে যা হয়েছে, তা মানতে পারেনি কিশোরী। পরিবারের দাবি, অপমানে, কীটনাশক খেয়ে ফেলে সে। কুলতলি ব্লক হাসপাতালে আনা হয় কিশোরীকে। চিকিত্সকরা মৃত বলে ঘোষণা করে তাঁকে। অভিযুক্তদের ফাঁসির দাবি করছেন মৃতার পরিবার। ইতিমধ্যেই ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে পুলিস।