যুবির গলায় বদলার হুঙ্কার, মাহি চান `সিংহাসন`
সবাই বসে পাঁচদিনের ম্যাচে তাঁর` কামব্যাক` দেখতে। আর তিনি মানে যুবরাজ সিং চান প্রতিশোধ নিতে। এমন একটা প্রতিশোধ যার অপেক্ষায় আছে গোটা ভারত। ইংল্যান্ডের মাটিতে ০-৪ হারের লজ্জা মোছার সেরা উপায় হতে চলেছে আসন্ন চলেছে। এমনিতে ১৫ নভেম্বর থেকে শুরু হতে চলা সিরিজকে সবাই বলছে বদলার সিরিজ হিসাবে। যুবি সেকথাই প্রকাশ্যে বলে যুদ্ধ শুরুর ডাক দিলেন। চন্ডীগড়ে এক অনুষ্ঠানে যুবি বলেন, "এই বদলার সিরিজটা আমাদের কাছে মোটেও সহজ হবে না। কারণ ওদের দলে কেভিন পিটারসেনের মত ক্রিকেটার রয়েছে।
সবাই বসে পাঁচদিনের ম্যাচে তাঁর` কামব্যাক` দেখতে। আর তিনি মানে যুবরাজ সিং চান প্রতিশোধ নিতে। এমন একটা প্রতিশোধ যার অপেক্ষায় আছে গোটা ভারত। ইংল্যান্ডের মাটিতে ০-৪ হারের লজ্জা মোছার সেরা উপায় হতে চলেছে আসন্ন চলেছে। এমনিতে ১৫ নভেম্বর থেকে শুরু হতে চলা সিরিজকে সবাই বলছে বদলার সিরিজ হিসাবে। যুবি সেকথাই প্রকাশ্যে বলে যুদ্ধ শুরুর ডাক দিলেন। চন্ডীগড়ে এক অনুষ্ঠানে যুবি বলেন, "এই বদলার সিরিজটা আমাদের কাছে মোটেও সহজ হবে না। কারণ ওদের দলে কেভিন পিটারসেনের মত ক্রিকেটার রয়েছে।"২০১১ ইংল্যান্ডে গিয়ে ৪-০ সিরিজ হেরেছিল ধোনির ভারত। ফলে টেস্টের এক নম্বর জায়গাটাও হারায় ভারত। এবার যুদ্ধ ঘরের মাঠে।
গতবছর ইংল্যান্ডের মাটিতে এক নম্বর টেস্ট দলের তকমা হাতছাড়া করেছিল ভারতীয় দল। এবার দেশের মাটিতে সেই ইংল্যান্ডের বিরুদ্ধে টেস্ট সিরিজ শুরু হওয়ার আগে মহেন্দ্র সিং ধোনি জানিয়ে দিলেন তারা এক নম্বর তকমা ফিরে পেতে মরিয়া। ধোনির কথাতেই পরিষ্কার টেস্ট ক্রিকেটের সিংহাসনটা তিনি এই সিরিজ থেকেই ফিরে পেতে চান। তবে তার জন্য কিছুটা সময় লাগবে। ধোনি বলেন, ইংল্যান্ড দল যথেষ্ট শক্তিশালী। ফলে আসন্ন ভারত-ইংল্যান্ড টেস্ট সিরিজ খুবই আকর্ষণীয় হবে বলে মনে করেন তিনি। আমেদেবাদে ১৫ নভেম্বর থেকে শুরু হবে ভারত-ইংল্যান্ড সিরিজের প্রথম টেস্ট। তার আগে অবশ্য মুম্বইয়ে ভারতীয় দলের শিবিরের উপর বেশ গুরুত্ব দিচ্ছেন ধোনি।
এক নজরে পরিসংখ্যানে আসন্ন সিরিজ
দুটি দেশ: মোট ১০৩ বার মুখোমুখি হয়েছে। ভারত জিতেছে ১৯ টি, ইংল্যান্ড ঠিক তার দ্বিগুণ, ৩৮টি। অমীমাংসিত ৪৬টি ম্যাচ। ভারতের মাটিতে ৫১টি টেস্ট খেলেছে ইংল্যান্ড। ভারত ও ইংল্যান্ড জিতেছে যথাক্রমে ১৪ ও ১১ টি। ড্ৰ হয়েছে ২৬টি। ভারতের মাটিতে বৃটিশদের সিরিজ জেতার পরিসংখ্যানও খুব একটা ভালো নয়। শেষবার ইংল্যান্ড জেতে ১৯৮৪-৮৫ সালে। মোট সিরিজ হয়েছে ১৩টি। ভারত জেতে ৬টি, ইংল্যান্ড ৪টি। ড্র হয়েছে ৩টি সিরিজ।