শিশুর প্রাণ বাঁচাতে মা-বাবার আকুল আর্তি, ১৬ কোটি টাকার ব্যবস্থা করে দিলেন Virat-Anushka
মরণাপন্ন আয়ানশকে বাঁচানোর জন্য 'বিশ্বের সবচেয়ে দামি' ওষুধ কেনারই প্রয়োজন।
নিজস্ব প্রতিবেদন: ফের একবার সকলের প্রশংসা কুড়িয়ে নিলেন বিরাট কোহলি (Virat Kohli) ও অনুষ্কা শর্মা (Anushka Sharma)। দেশের করোনা যুদ্ধে ১১ কোটি টাকার ওপর ত্রাণ সংগ্রহ করে দেওয়ার পর, একবার এক ফুটফুটে শিশুর প্রাণ বাঁচালেন বিরুষ্কা। দেশের প্রিয় সেলেব কাপল ছোট্ট আয়ানশ গুপ্তার চিকিৎসার প্রয়োজনে সংগ্রহ করে দিলেন ১৬ কোটি টাকা।
আয়ানশ স্পাইনাল মাসকিউলার অ্যাট্রফির মতো এক জটিল রোগে আক্রান্ত। মরণাপন্ন আয়ানশকে বাঁচানোর জন্য 'বিশ্বের সবচেয়ে দামি' ওষুধ কেনারই প্রয়োজন ছিল। আয়ানশের জন্য সাহায্য প্রার্থনা করে তাঁর বাবা-মা টুইটারে 'AyaanshFightsSMA' বলে একটি অ্যাকাউন্ট খোলেন। সেখান থেকেই মানুষের কাছে বার্তা পৌঁছে দেন।
আরও পড়ুন: WTC Final: ব্রিটিশ মুলুকে কোন দল জিতবে মহারণ? উত্তর দিলেন কিংবদন্তি Richard Hadlee
WE DID IT!!!
Never thought that this arduous journey we set on to #saveayaanshgupta would culminate this beautifully. Happy to announce tht we have reachd ₹16 Cr. needed to get #Zolgensma for #Ayaansh. A big thank you to every person who supported us. This is your victory. pic.twitter.com/n0mVl1BvGv
(@FightsSma) May 23, 2021
আয়ানশের বাবা-মা টুইটারে লেখেন, "বিরাট কোহলি ও অনুষ্কা শর্মা, আপনাদের আমারা বরাবার ফ্যান হিসাবেই ভালবেসেছি। কিন্তু আপনারা আয়ানশ এবং এই প্রচারের জন্য যা করলেন, তা সকল প্রত্যাশাকে ছাপিয়ে গিয়েছে। এই মহানুভবতার জন্য ধন্যবাদ। আপনারা ছয় মেরে আমাদের জীবনের ম্যাচ জিতিয়ে দিলেন। চির জীবন এই সাহায্যের জন্য ঋণী হয়ে থাকব।"
@imVkohli & @AnushkaSharma - we always loved you as fans. But what you have done for Ayaansh and this campaign is beyond what we expected. Thanks for your generosity. You helped us win this match of life with a six! Will always be indebted for your help to #saveayaanshgupta pic.twitter.com/vJUozH2o2r
— AyaanshFightsSMA (@FightsSma) May 23, 2021
দু'সপ্তাহ আগে #InThisTogether নামে কেটোর সঙ্গে কোভিড তহবিল সংগ্রহের প্রচার শুরু করেছেন বিরাটরা। প্রথম দিনে বিরুষ্কা ২ কোটি টাকার অনুদান দিয়ে খাতা খুলেছিলেন। তাঁদের ডাকে অভূতপূর্ব সাড়া মিলেছিল। এক সপ্তাহের মধ্যেই ১১ কোটি টাকার ওপর তহবিল সংগ্রহ হয়ে গিয়েছিল