অবশেষে রক্তের নমুনা দিলেন বিজেন্দর
মাদক কেলেংকারীতে বিতর্ক পিছু ছাড়ছে না অলিম্পিকে পদকজয়ী বক্সার বিজেন্দার সিংয়ের। প্রথমে রাজি না হলেও অবশেষে পুলিসকে রক্তের নমুনা দিতে রাজি হলেন ভারতের চ্যাম্পিয়ন বক্সার। সোমবার ড্রাগ পাচার মামলায় তাঁকে বহুক্ষণ জেরা করে পঞ্জাব পুলিস। তারপর তাঁকে রক্তের নমুনা বলা হয়। কিন্তু নমুনা দিতে রাজি ছিলেন না ভারতের এই অলিম্পিয়ান। তাঁর শর্ত ছিল পুলিস নয়, অ্যান্টি ডোপিং এজেন্সিকে নমুনা দেবেন। অবশ্য পরে পুলিসকে রক্তের নমুনা দিয়ে দেন বিজেন্দর।
মাদক কেলেংকারীতে বিতর্ক পিছু ছাড়ছে না অলিম্পিকে পদকজয়ী বক্সার বিজেন্দার সিংয়ের। প্রথমে রাজি না হলেও অবশেষে পুলিসকে রক্তের নমুনা দিতে রাজি হলেন ভারতের চ্যাম্পিয়ন বক্সার। সোমবার ড্রাগ পাচার মামলায় তাঁকে বহুক্ষণ জেরা করে পঞ্জাব পুলিস। তারপর তাঁকে রক্তের নমুনা বলা হয়। কিন্তু নমুনা দিতে রাজি ছিলেন না ভারতের এই অলিম্পিয়ান। তাঁর শর্ত ছিল পুলিস নয়, অ্যান্টি ডোপিং এজেন্সিকে নমুনা দেবেন। অবশ্য পরে পুলিসকে রক্তের নমুনা দিয়ে দেন বিজেন্দর।
নারকোটিক্স ড্রাগ অ্যান্ড সাইকোট্রপিক সাবসট্যান্সেস অ্যাক্ট অনুযায়ী, বেশিমাত্রায় ড্রাগ কারোও কাছ থেকে উদ্ধার হলে কিংবা ওই ড্রাগ পাচার করার সময় হাতেনাতে ধরা পড়লে তবেই ওই ব্যক্তি শাস্তির কোপে পড়েন। বিজেন্দরের ক্ষেত্রে, তাঁর কাছ থেকে কোনও ড্রাগ মেলেনি। ড্রাগ পাচার চক্রে তাঁর জড়িত থাকার কোনও প্রমাণও এখনও পাওয়া যায়নি। জিকারপুর এলাকার যে বাড়ি থেকে প্রায় ১৩০ কোটি টাকা মূল্যের হেরোইন উদ্ধার করা হয়েছে সেখানে বিজেন্দর সিংয়ের স্ত্রীয়ের গাড়ি পাওয়া গেলেও তাতে হেরোইন ছিল না। যদিও বিজেন্দরের বন্ধু এবং আরেক বক্সার রাম সিং তাঁদের দুজনের ড্রাগ নেওয়ার কথা স্বীকার করেছেন। তবে একথার সত্যতা প্রমাণ করতে হলে ড্রাগ নেওয়ার ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে অভিযুক্তদের রক্তপরীক্ষা করাতে হত।