'দুই বাঙালির বিশ্বজয়', রূপকথা লিখলেন সাকিব-মুশফিকুর

একের পর এক রেকর্ড। প্রথমে পার্টনারশিপ তারপর ডবল সেঞ্চুরি। শিরোনামে আরও একবার বাংলাদেশের প্রাক্তন অধিনায়ক তথা পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ অলরাউন্ডাদের মধ্যে অন্যতম একজন, সাকিব আল হাসান। উইকেট কিপার-ব্যাটসম্যান মুশফিকুর রহিম এবং সাকিব আল হাসান, ডানহাতি আর বাঁহাতির যুগলবন্দীতে ৩৫৯ রানের পার্টনারশিপ গড়ে টেস্ট ক্রিকেটে দুই ক্রিকেটারই ঢুকে পড়লেন ইতিহাসের সারণীতে। ১৯৪৬ সালে সিড বারনেস এবং ডন ব্র্যাডম্যান ইংল্যান্ডের বিরুদ্ধে ৪০৫ রানের ঐতিহাসিক পার্টনারশিপ গরে প্রথম ইতিহাস সৃষ্টি করেছিলেন। এরপর সময়ে সময়ে ঐ সরনী বেয়ে হেঁটেছেন আরও অনেকে। এদের মধ্যে অবশ্যই অস্ট্রেলিয়ার বিরুদ্ধে ভারতের দুই কিংবদন্তি রাহুল দ্রাবিড় এবং ভিভিএস লক্ষ্মণের ৩৭৬ রানের পার্টানারশিপ একটি। এই এলিট ক্লাসে আছেন এবি ডিভিলিয়ার্স, গ্র্যাম স্মিথরাও। এবার সেখানে ঢুকে পড়লেন দুই বাঙালি ক্রিকেটার সাকিব এবং মুশফিকুর। নিউজিল্যান্ডের বিরুদ্ধে ৩৫৯ রানের পার্টনারশিপ, এককথায় রূপকথা। 

Updated By: Jan 13, 2017, 02:08 PM IST
'দুই বাঙালির বিশ্বজয়', রূপকথা লিখলেন সাকিব-মুশফিকুর

ওয়েব ডেস্ক: একের পর এক রেকর্ড। প্রথমে পার্টনারশিপ তারপর ডবল সেঞ্চুরি। শিরোনামে আরও একবার বাংলাদেশের প্রাক্তন অধিনায়ক তথা পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ অলরাউন্ডাদের মধ্যে অন্যতম একজন, সাকিব আল হাসান। উইকেট কিপার-ব্যাটসম্যান মুশফিকুর রহিম এবং সাকিব আল হাসান, ডানহাতি আর বাঁহাতির যুগলবন্দীতে ৩৫৯ রানের পার্টনারশিপ গড়ে টেস্ট ক্রিকেটে দুই ক্রিকেটারই ঢুকে পড়লেন ইতিহাসের সারণীতে। ১৯৪৬ সালে সিড বারনেস এবং ডন ব্র্যাডম্যান ইংল্যান্ডের বিরুদ্ধে ৪০৫ রানের ঐতিহাসিক পার্টনারশিপ গরে প্রথম ইতিহাস সৃষ্টি করেছিলেন। এরপর সময়ে সময়ে ঐ সরনী বেয়ে হেঁটেছেন আরও অনেকে। এদের মধ্যে অবশ্যই অস্ট্রেলিয়ার বিরুদ্ধে ভারতের দুই কিংবদন্তি রাহুল দ্রাবিড় এবং ভিভিএস লক্ষ্মণের ৩৭৬ রানের পার্টানারশিপ একটি। এই এলিট ক্লাসে আছেন এবি ডিভিলিয়ার্স, গ্র্যাম স্মিথরাও। এবার সেখানে ঢুকে পড়লেন দুই বাঙালি ক্রিকেটার সাকিব এবং মুশফিকুর। নিউজিল্যান্ডের বিরুদ্ধে ৩৫৯ রানের পার্টনারশিপ, এককথায় রূপকথা। 

 

বাংলাদেশের তিনজন ক্রিকেটার এখনও পর্যন্ত টেস্ট ক্রিকেটে ডবল সেঞ্চুরির নজির গড়েছেন। সাকিব এখন তাঁদের সবার ওপরে। ২১৭, এটাই কোনও বাংলাদেশী ক্রিকেটারের সর্বোচ্চ রান, আর এটা সাকিবের কেরিয়ারের বিগেস্ট এচিভমেন্ট। এরপর ডাবল সেঞ্চুরির ক্লাবে আছেন তামিম ইকবাল (২০৬ রান, পাকিস্তানের বিরুদ্ধে, সাল ২০১৫) এবং মুশফিকুর রহমান (২০০ রান, শ্রীলঙ্কার বিরুদ্ধে, সাল ২০১৩)।

 

 

 

টেস্ট ক্রিকেটে সাকিব এখনও পর্যন্ত ৪৫টি ম্যাচ খেলেছেন। ৮৩ ইনিংসে ব্যাট করে এখনও পর্যন্ত অলরাউন্ডার সাকিবের রান ৩১৪৬। সেঞ্চুরি করেছেন ৪টি। একটি ডাবল সেঞ্চুরি। এছাড়াও ১৯টি হাফ সেঞ্চুরি রয়েছে সাকিবের ঝুলিতে।  

 

 

 

 

 

.