আইপিএল স্পট ফিক্সিং কেলেঙ্কারি: শীর্ষ আদালতের প্যানেল রিপোর্টের অভিযুক্তের তালিকায় মহেন্দ্র সিং ধোনি ও সুরেশ রায়নার নাম
আইপিএল স্পট ফিক্সিং কেলেঙ্কারি ভয়ঙ্করতম সংবাদটা বোধহয় প্যান্ডোরার বাক্স থেকে বেরিয়েই গেল। মঙ্গলবার মিডিয়ে সূত্রে দাবি করা হয়েছে, ফিক্সিং কাণ্ডে জড়িত থাকার অভিযোগে যে ছ`জন ক্রিকেটারের নাম সুপ্রিমকোর্টের বিশেষ তদন্ত কমিটি (মুদগল প্যানেল)শীর্ষ আদালতে পেশ করেছ তাদের মধ্যে একজন ভারতীয় দলের অধিনায়ক স্বয়ং মহেন্দ্র সিং ধোনি। তাঁর সঙ্গেই নাম উঠে এসেছে তাঁর দলেরই অন্যতম সদস্য সুরেশ রায়নারও।
আইপিএল স্পট ফিক্সিং কেলেঙ্কারি ভয়ঙ্করতম সংবাদটা বোধহয় প্যান্ডোরার বাক্স থেকে বেরিয়েই গেল। মঙ্গলবার মিডিয়ে সূত্রে দাবি করা হয়েছে, ফিক্সিং কাণ্ডে জড়িত থাকার অভিযোগে যে ছ`জন ক্রিকেটারের নাম সুপ্রিমকোর্টের বিশেষ তদন্ত কমিটি (মুদগল প্যানেল)শীর্ষ আদালতে পেশ করেছ তাদের মধ্যে একজন ভারতীয় দলের অধিনায়ক স্বয়ং মহেন্দ্র সিং ধোনি। তাঁর সঙ্গেই নাম উঠে এসেছে তাঁর দলেরই অন্যতম সদস্য সুরেশ রায়নারও।
মুদগল প্যানেল রিপোর্ট অনুযায়ী বুকি উত্তম জৈন ওরফে কিট্টি ত্রিচি রেলওয়ে এসপি সম্পত কুমারের সঙ্গে কথা বলার সময় আইপিএল-এর স্পট ফিক্সিং ও বেটিং কাণ্ডে জড়িত হিসাবে ধোনি আর রায়নার নাম নিয়েছিলেন।
আইপিএল কেলেঙ্কারির মহা লিস্টিটে এবার যোগ হল ছ`জন অতি বিখ্যাত ভারতীয় ক্রিকেটারের নাম। এই ছ`জনের মধ্যে পাঁচ জন একদা ভারতীয় জার্সিতে বিশ্ব কাঁপিয়েছেন। আর একজন এখনও ভারতীয় দলের বর্তমান দলের নিয়মিত সদস্য। এই ছ`জনের নামেই আইপিএল স্পট ফিক্সিং-এ জড়িত থাকার অভিযোগ উঠেছে। সোমবার আইপিএল বেটিং ও স্পট ফিক্সিং নিয়ে সুপ্রিম কোর্টের বিশেষ তদন্ত কমিটি যে রিপোর্ট পেশ করেছে সেই রিপোর্টেই আছে সেই ছ`জনের নাম।
শীর্ষ আদালতের তিন সদস্যের তদন্ত কমিটির রিপোর্ট অনুযায়ী প্রাক্তন বোর্ড প্রেসিডেন্ট আই এস বৃন্দা তাঁর জবানবন্দীতে দু`জন প্রাক্তন ভারতীয় ক্রিকেটারের বিরুদ্ধে ম্যাচ ফিক্সিংয়ের অভিযোগ এনেছেন। ফলে সরকারি ভাবে এখনও কারা কারা বেটিং-এ জড়িত জানা যায়নি।
যদিও ক্রিকেটারদের নাম মুখ বন্ধ খামে আপাতত শীর্ষ আদালতের দখলে।
একটি ক্রীড়া ম্যাগাজিনের সাংবাদিক যিনি স্পট ফিক্সিং সংক্রান্ত একটি টেপ রেকর্ডিংয়ের সঙ্গে জড়িত, তিনি অভিযুক্ত একজনের গলা তিনি চিনতে পেরেছেন। ওই সাংবাদিক দাবি করেছেন ওই ক্রিকেটার বিশ্বকাপ জয়ী ভারতীয় দলের সদস্য ছিলেন এবং অধুনা ভারতীয় দলেরও সদস্য।
সুপ্রিমকোর্টে পেশ করা রিপোর্ট অনুযায়ী ওই সাংবাদিক প্রথমদিকে অভিযুক্ত ক্রিকেটারদের নাম ফাঁস করতে চাননি। বহু অনুরোধের পর একজনের নাম জানিয়েছেন। ভীত, সন্ত্রস্ত ওই সাংবাদিক বারবার অনুরোধ করেছেন কোনও ভাবেই তাঁর পরিচয় যেন সর্বসমক্ষে না আসে।