১৬০ কিমি গতির কাছে থামলেন ১৫৫ কিমির 'বুলেট বোলার' জনসন
গতিবেগ- ১৬০.৪ কিলোমিটার প্রতি ঘণ্টা। না বুলেট ট্রেন নয়। বলের গতি। মেশিন নয়। একজন মানুষ ৩০ গজ দৌঁড়ে এসে এই গতিতে বল করছেন। মানুষটার নাম মিচেল স্টার্ক। পৃথিবীর ইতিহাসে টেস্ট ক্রিকেটে এত জোরে বল কেউ কখনও করেনি। একটা মানুষের হাত থেকে 'বুলেট' বেরিয়ে আসছে, সেটা থেকে বাঁচতে তো সরে দাঁড়াতেই হবে। বা বলা যায়, বিপক্ষকে 'বুলেট বলে' ঝাঁজরা করার দায়িত্বটা তাঁকেই ছেড়ে দিতে হয়। এমনটাই করলেন মিচেল জনসন।
ওয়েব ডেস্ক: গতিবেগ- ১৬০.৪ কিলোমিটার প্রতি ঘণ্টা। না বুলেট ট্রেন নয়। বলের গতি। মেশিন নয়। একজন মানুষ ৩০ গজ দৌঁড়ে এসে এই গতিতে বল করছেন। মানুষটার নাম মিচেল স্টার্ক। পৃথিবীর ইতিহাসে টেস্ট ক্রিকেটে এত জোরে বল কেউ কখনও করেনি। একটা মানুষের হাত থেকে 'বুলেট' বেরিয়ে আসছে, সেটা থেকে বাঁচতে তো সরে দাঁড়াতেই হবে। বা বলা যায়, বিপক্ষকে 'বুলেট বলে' ঝাঁজরা করার দায়িত্বটা তাঁকেই ছেড়ে দিতে হয়। এমনটাই করলেন মিচেল জনসন।
অ্যাসেজ সিরিজে কুকুদের জন্য মিচেল জনসনের গিফট ছিল ১৫৫ কিলোমিটার গতির বল। বয়স বিশেষ হয়নি। বাঁ হাতটা এখনও 'স্টেইন গান'। কিন্তু এটা অস্ট্রেলিয়া। খুব স্বাভাবিক নিয়মেই, ১৬০ কিলোমিটার যখন এসে গিয়েছে তখন ১৫৫ কি আর ধোপে টেকে? উত্তরটা অবশ্যই না, যখন দলটার নাম ৫ বার বিশ্বকাপ জয়ী দল অস্ট্রেলিয়া। ম্যাকগ্রা, গিলেস্পি, ফ্লেমিং, লি-রা যেভাবে জায়গা ছেড়ে দিয়ে এসেছেন, মিচেল জনসনও তাই করেলন। মিচেল স্টার্ক এখন পরিপূর্ণ। তাই জায়গা ছেড়ে দিচ্ছেন মিচেল জনসন। ক্রিকেটকে বিদায়। নিউজল্যান্ডের বিরুদ্ধে দ্বিতীয় টেস্টই জীবনের শেষ আন্তর্জাতিক ম্যাচ।
টেস্ট ক্রিকেটে মিচেল জনসনের ঝুলিতে রয়েছে ৩১১টি উইকেট। অস্ট্রেলিয়ার ৩০০ উইকেটের ক্লাবে তিনি চার নম্বরে। প্রথমে রয়েছেন জাদুকর শেন ওয়ার্ন (৭০৮)। দ্বিতীয় স্থানে গ্লেন ম্যাকগ্রা(৫৬৩)। তৃতীয় ডেনিস লিলি (৩৫৫)।
Brings tears to my eyes to think that I won't play again with my great mate @MitchJohnson398. Great team man, great friend & cricket legend
— Shane Watson (@ShaneRWatson33) November 17, 2015
A massive congratulations to @mitchjohnson398 on a wonderful career. It was incredible to play in… https://t.co/52URYlSzzH
— Brett Lee (@BrettLee_58) November 17, 2015