আই লিগের ফিরতি ডার্বি লাইভ আপডেট
পয়েন্ট নষ্ট করে বিপদে দুই প্রধান। পয়েন্ট খুইয়ে চ্যাম্পিয়নশিপের লড়াইয়ে হোঁচট খেল ইস্টবেঙ্গল, অন্যদিকে অবনমন বাঁচানোর লড়াইটা আরও কঠিন হল মোহনবাগানের।
মোহনবাগান (০) ইস্টবেঙ্গল (০)
পয়েন্ট নষ্ট করে বিপদে দুই প্রধান। পয়েন্ট খুইয়ে চ্যাম্পিয়নশিপের লড়াইয়ে
হোঁচট খেল ইস্টবেঙ্গল, অন্যদিকে অবনমন বাঁচানোর লড়াইটা আরও কঠিন হল
মোহনবাগানের।
ম্যাচ শেষ। কোন গোল হল না। দুই দলই এক পয়েন্ট করে পেল।
খেলা শেষ। মোহনবাগান (০) ইস্টবেঙ্গল (০)
গোল করার তাগিদ নেই দুই দলের।
চার মিনিট অতিরিক্ত সময় দিলেন রেফারি।
৮৭ মিনিট-- ওডাফা হঠাত্ ঝলসে উঠলেন। তবে অর্ণব মণ্ডল ইস্টবেঙ্গলকে বাঁচিয়ে দিলেন।
দ্বিতীয়ার্ধের খেলা বেশ হতাশার হচ্ছে। প্রথমার্ধের খেলা দারুণ টানটান ছিল। দ্বিতীয়ার্ধে চলছে ঘুমপাড়ানি সাবধানী ফুটবল
৮২ মিনিট-- এবার পরিবর্তনের পথে মরগ্যান। ইসফাক আহমেদের পরিবর্তে সঞ্জুকে নামালেন মরগ্যান।
টোলগের পর আরও একটা পরিবর্তন করল মোহনবাগান। ম্যাচের বাকি আর দশ মিনিট মত। নবির পরিবর্তে নামলেন সুশান্ত ম্যাথু
৭৮ মিনিট-- টোলগেকে তুলে নিলেন করিম । টোলগের পরিবর্তে নামলেন কুইন্টন জ্যাকবস।
ম্যাচের ৭৫ মিনিট হয়ে গেল তবু গোল নেই! ইস্টবেঙ্গল গোলের জন্য ঝাঁপাচ্ছে।
৬৩ মিনিট-- খেলা কিছুটা ধীর গতির হচ্ছে। মাঝমাঠেই বল ঘোরাফেরা করছে।
ম্যাচের ৫৪ মিনিট-- ওডাফার ফ্রিকিক। সোজা ধাক্কা মারল মানব দেওয়ালে।
ম্যাচের ৫৩ মিনিট-- ম্যাচে প্রথম পরিবর্তন-- জুয়েল রাজার বদলে নামলেন স্নেহাশিষ চক্রবর্তী।
৫১ মিনিট-- বাঁ দিক থেকে ওডাফার দারুণ দৌড়, ওডাফার পাস টোলগেকে। গোলের দারুণ একটা পজিশনে আছেন টোলগে। টোলগের শট ব্লক করলেন ওপারা।
দ্বিতীয়ার্ধের খেলা শুরু হল
টিকিটের অতিরিক্ত মূল্যের জন্য যুবভারতী স্টেডিয়ামে অর্ধেক খালিই থাকল। নিরাপত্তা বেশ আঁটোসাঁটো আছে। তবে কেউ কেউ অভিযোগ করছেন পুলিসের অতি সক্রিয়তায় বড় ম্যাচকে ঘিরে যে প্রাণময়তা তৈরি হয় তার অভাব ছিল।
ম্যাচের জন্য নজিরবিহীন নিরাপত্তা মাঠে।
প্রথমার্ধ শেষ-- রেফারির বাঁশি বেজে গেল-- মোহনবাগান (০) ইস্টবেঙ্গল (০)
ম্যাচের ৪১ মিনিট-- হলুদ কার্ড দেখলেন ইচে
শিলটন পাল দারুণ সেভ করছেন। চিডি গোলের খুব কাছাকাছি চলে গেছিলেন।
জানেন কি-- ডার্বি ম্যাচ শনিবারে হলে ইস্টবেঙ্গল হারে না। এমন কথাটা কেন চালু আছে? কারণ শনিবারে শেষ পাঁচটা ডার্বিতে ইস্টবেঙ্গল অপরাজিত। তা ছাড়া শনিবার ডার্বি হলে অন্তত ৭৫ শতাংশ ক্ষেত্রে ইস্টবেঙ্গল অপরাজিত
ফাউল করলেন মনীশ ভার্গব। ন্যাড়া মাথার মেহতাবকে পায়ে ফাউল করলেন মনীশ। তবে হাসিমুখে দুজনেই ফের হাত মেলালেন। রেফারি সন্তোষ কুমারও হেসে ফেললেন। রেফারিকে বেশ আত্মবিশ্বাসি দেখাচ্ছে।
ম্যাচের ৩২ মিনিট--ইস্টবেঙ্গল গোলের খুব কাছাকাছি চলে গেছিল। অল্পের জন্য গোল পেলেন না ইস্টবেঙ্গলের বলজিত সাইনি।
দুপুর ২.৩০টা-- ম্যাচের ফল এখনও ০-০। তবে খেলা বেশ ভাল হচ্ছে। মোহনবাগানকে একটু বেশি পজেটিভ দেখাচ্ছে।
দুপুর ২.২০টা-- টোলগে দারুণ একটা চেষ্টা করলেন। একক চেষ্টায় টোলগে পেনাল্টি বক্সে ঢুকে পড়ছিলেন। তবে শট বক্সের বাইরে দিয়ে বেরিয়ে গেল।
মোহনবাগান এখন বেশ দারুণ খেলছে। টোলগেদের শরীরীভাষা বদলে গেছে।
পরিসংখ্যান-- আই লিগে ৩১ বার দু দল মুখোমুখি হয়েছে। ইস্টবেঙ্গল জিতেছে ১৩ বার। মোহনবাগান ১০ বার। ড্র হয়েছে ৮ বার।
ম্যাচের প্রথম ১৫ মিনিটে দুই দলই বেশ সাবধানী ফুটবল খেলছে। তবে ইস্টবেঙ্গল বেশি আক্রমণাতত্মক।
দুপুর ২.১০টা-- পেনের শট বাঁচালেন মোহনবাগান গোলরক্ষক শিলটন পাল।
দুপুর ২.০৫টা--ইস্টবেঙ্গল ভাল শুরু করেছে।
ডার্বিতে সবুজ মেরুন জার্সিতে টোলগের প্রথম ম্যাচ
দুপুর ২টা-- খেলা শুরু হয়ে গেল।
দু’মাস আগের সেই কলঙ্কিত বড় ম্যাচের স্মৃতি ভুলতে চাইছে দু’পক্ষই। কোনওরকম অশান্তি ঠেকাতে মাঠে মোতায়েন করা হয়েছে ২৮০০ পুলিশকর্মী। এ ছাড়াও ম্যাচের আয়োজক মোহনবাগানের পক্ষ থেকে রাখা হয়েছে ৩০০ বেসরকারি নিরাপত্তারক্ষীরও।
৩০২টি ডার্বির মধ্যে ইস্টবেঙ্গল ১১৩টি, মোহনবাগান ৮৫টি ম্যাচ জিতেছে। ড্র হয়েছে ১০৪টি বড় ম্যাচ।
ইস্টবেঙ্গলের প্রথম একাদশ-- অভিজিত্ মন্ডল, খাবরা, ওপারা, অর্ণব, সৌমিক
দে, লালরানডিকা, পেন ওরজি, মেহতাব হোসেন, ইসফাক আমেদ, চিডি, বলজিত্
মোহনবাগানের প্রথম একাদশ-- শিলটন পাল, ইবর, নির্মল ছেত্রী, রহিম নবি, ডেনসন দেবদাস, জুয়েল রাজা, মনীশ ভার্গব, মনীশ মাথানি, ওডাফা, টোলগে
নমস্কার যুবভারতী ক্রীডাঙ্গন থেকে আই লিগের ফিরতি ডার্বির লাইভ আপডেটে আপনাকে স্বাগত।