'দৌড়ে আমায় হারিয়ে দেখাও', বোল্টকে ১০৩ বছরের বৃদ্ধের চ্যালেঞ্জ
বয়েসটা খুব বেশি না। বয়েসের মত সাহসটা খুব বেশি নয়। যার সঙ্গে দৌড়লে প্রথম স্থানটা তাঁকে উত্সর্গ করে সবাই শুধু দ্বিতীয় স্থানটার কথাই ভাবে, কিন্তু তিনি ব্যতিক্রমী। বিশ্বের দ্রুততম মানব উসেইন বোল্টকে চ্যালেঞ্জ ছুঁড়ে দিয়ে তিনি বললেন, চলো দৌড়ই। তিনি হলেন ১০৩ বছর বয়সী জাপনের হিদেকিচি মিয়াজাকি।
ওয়েব ডেস্ক: বয়েসটা খুব বেশি না। বয়েসের মত সাহসটা খুব বেশি নয়। যার সঙ্গে দৌড়লে প্রথম স্থানটা তাঁকে উত্সর্গ করে সবাই শুধু দ্বিতীয় স্থানটার কথাই ভাবে, কিন্তু তিনি ব্যতিক্রমী। বিশ্বের দ্রুততম মানব উসেইন বোল্টকে চ্যালেঞ্জ ছুঁড়ে দিয়ে তিনি বললেন, চলো দৌড়ই। তিনি হলেন ১০৩ বছর বয়সী জাপনের হিদেকিচি মিয়াজাকি।
জাপানের মিয়াজাকি দৌড় প্রতিযোগিতায় অংশ নেওয়া শুরুই করেছেন ৯২ নম্বর বয়সে। জাপানে প্রতিবছর অনুষ্ঠিত হয় বৃদ্ধদের দৌড় প্রতিযোগিতা। ২০১০ সালে শতবর্ষীদের ক্যাটাগরিতে প্রথম হয়েছিলেন মিয়াজাকি। সেই মিয়াজাকি বলছেন, গত দু বছর ধরে তাঁর দৌড়ে বেশ উন্নতি হয়েছে, এখন তিনি বোল্টকেও হারানোর ক্ষমতা আছে।
বোল্টের বয়স এখন ২৮। আর কয়েক বছর পরেই পেশাদারি দৌড় থেকে অবসর নেওয়ার কথা চিন্তাভাবনা শুরু করে দিয়েছেন এই জ্যামাইকান অ্যাথলেট। কিন্তু জাপানের মিয়াজাকি দৌড় প্রতিযোগিতায় অংশ নেওয়া শুরুই করেছেন ৯২ নম্বর বয়সে। জাপানে প্রতিবছর অনুষ্ঠিত হয় বৃদ্ধদের দৌড় প্রতিযোগিতা। ২০১০ সালে শতবর্ষীদের ক্যাটাগরিতে প্রথম হয়েছিলেন মিয়াজাকি।
শতবর্ষীদের মধ্যে সবচেয়ে কম সময়ে (২৩.৮২ সেকেন্ড) দৌড় শেষ করার বিশ্বরেকর্ডটিও আছে মিয়াজাকির দখলে। সবাই তাঁকে ডাকে 'গোল্ডেন বোল্ট' নামে। দৌড়ানোর শক্তির রহস্য ফাঁস করতে গিয়ে মিয়াজিকি বলেন, মেয়ের হাতে বানানো কমলালেবুর জ্যাম তাকে সব শক্তি দেয়। সঙ্গে বলেন, 'আমি শরীরের গড়ন ঠিক রাখি। আর চেষ্টা করি শৃঙ্খলাবদ্ধ ও সুস্থ থাকতে। এগুলো সবার জন্যই গুরুত্বপূর্ণ। '