ইব্রাহিমকে দেখে রোমাঞ্চিত হয়ে স্যালুট করছে সারা বিশ্ব
ইমপসেবল ইজ নাথিং। বহজাতিক এক ক্রীড়া প্রস্তুতকারী সংস্থার এটাই ক্যাচলাইন। যাদের বিজ্ঞাপনে দেখা যায় মেসি-সচিনদের। মিশরের টিটি খেলোয়াড় ইব্রাহিম হামাতোকে দেখার পর তাদের সিদ্ধান্ত বদল করার কথা ভাবতেই পারে এই সংস্থাটি। জীবনে অসম্ভব বলে যে কিছু হয় না,এটা যেন নিজের জীবন গিয়ে বুঝিয়ে দিয়েছেন তেতাল্লিশ বছরের ইব্রাহিম। মাত্র দশ বছর বয়সে ট্রেন দূর্ঘটনা কাটা গেছিল দু হাত। জীবনে নেমে এসেছিল অন্ধকার। একটা সময় তাঁর মনে হয়েছিল হয়ত থমকে যেতে চলেছে তার গতিময় জীবনটা। ভেবেছিলেন আর হয়ত কোনওদিন খেলাই হবে না টিটি।
ওয়েব ডেস্ক: ইমপসেবল ইজ নাথিং। বহজাতিক এক ক্রীড়া প্রস্তুতকারী সংস্থার এটাই ক্যাচলাইন। যাদের বিজ্ঞাপনে দেখা যায় মেসি-সচিনদের। মিশরের টিটি খেলোয়াড় ইব্রাহিম হামাতোকে দেখার পর তাদের সিদ্ধান্ত বদল করার কথা ভাবতেই পারে এই সংস্থাটি। জীবনে অসম্ভব বলে যে কিছু হয় না,এটা যেন নিজের জীবন গিয়ে বুঝিয়ে দিয়েছেন তেতাল্লিশ বছরের ইব্রাহিম। মাত্র দশ বছর বয়সে ট্রেন দূর্ঘটনা কাটা গেছিল দু হাত। জীবনে নেমে এসেছিল অন্ধকার। একটা সময় তাঁর মনে হয়েছিল হয়ত থমকে যেতে চলেছে তার গতিময় জীবনটা। ভেবেছিলেন আর হয়ত কোনওদিন খেলাই হবে না টিটি।
আরও পড়ুন যে বিমান বন্দর রাষ্ট্রপ্রধান থেকে বিজনেস টাইকুনদের মনের বয়স বাড়তে দিচ্ছে না!
হাত দিয়ে ধরতেই পারতেন না টিটি র্যাকেট-টা। তবে জীবনযুদ্ধে হার মানেননি ইব্রাহিম। জেদ,ইচ্ছাশক্তি আর অদম্য পরিশ্রম দিয়ে সমরেখ তৈরি করে আবার ফিরেছেন টিটি বোর্ডে। রিওতে প্যারা অলিম্পিকে অংশগ্রহণও করছেন ইব্রাহিম। দাঁতের মধ্যে র্যাকেট চেপে ইব্রাহিমের লড়াই তাক লাগিয়ে দিয়েছেন বিশ্বকে। সত্যি ইমপসেবল ইজ নাথিংয়ে আদর্শ উদাহরণ হতে পারেন তেতাল্লিশ বছরের ইব্রাহিম।
আরও পড়ুন বিয়ে করতে সবাই ছুটছে যে দ্বীপে!