২০১৪ অবধি খেলার ইচ্ছা ছিল: সচিন তেন্ডুলকর
২০১৪ পর্যন্ত ক্রিকেট খেলার ইচ্ছা থাকলেও, ঘরের মাঠে শেষ টেস্ট খেলেই তিনি ক্রিকেটকে বিদায় জানাতে চেয়েছিলেন। কিন্তু এক বছর দেশের মাঠে কোনও সিরিজ ছিল না। সচিনের এই মানসিকতাকে ট্রাম কার্ড হিসেবে ব্যবহার করে বিসিসিআই। বোর্ড ঘরের মাঠে ওয়েস্টইন্ডিজের বিরুদ্ধে সিরিজের ব্যবস্থা করে ফেলে। সেই জায়গায় দাঁড়িয়ে ২০১৪ পর্যন্ত খেলার ইচ্ছা থাকলেও সিদ্ধান্ত থেকে সরে আসতে হয় সচিনকে।
ব্যুরো: ২০১৪ পর্যন্ত ক্রিকেট খেলার ইচ্ছা থাকলেও, ঘরের মাঠে শেষ টেস্ট খেলেই তিনি ক্রিকেটকে বিদায় জানাতে চেয়েছিলেন। কিন্তু এক বছর দেশের মাঠে কোনও সিরিজ ছিল না। সচিনের এই মানসিকতাকে ট্রাম কার্ড হিসেবে ব্যবহার করে বিসিসিআই। বোর্ড ঘরের মাঠে ওয়েস্টইন্ডিজের বিরুদ্ধে সিরিজের ব্যবস্থা করে ফেলে। সেই জায়গায় দাঁড়িয়ে ২০১৪ পর্যন্ত খেলার ইচ্ছা থাকলেও সিদ্ধান্ত থেকে সরে আসতে হয় সচিনকে।
তখনই তিনি প্রথমবার অবসর নিয়ে ভাবনা চিন্তা শুরু করেন। এক সাক্ষাতকারে এমনটাই জানিয়েছেন কিংবদন্তী ক্রিকেটার সচিন তেন্ডুলকর। মাস্টার ব্লাস্টার জানিয়েছেন এরপরই স্ত্রী অঞ্জলি ও দাদা অজিতের সঙ্গে কথা বলেই অবসরের বিষয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেন তিনি। তার কারণ সূচি অনুযায়ী তখন অবসর না নিলে দুহাজার চোদ্দর শেষের আগে ঘরের মাঠে খেলে ক্রিকেটকে বিদায় জানাতে পারতেন না তিনি। সচিন এটাও জানিয়েছেন তার ফিটনেস নিয়ে তিনি নিজেই সংশয়ে ছিলেন। তাই দুহাজার চোদ্দর শেষ পর্যন্ত তার খেলা নিয়ে প্রশ্নচিহ্ন ছিল নিজের মনেই। সচিনের এই উক্তির পর ক্রিকেট মহলে প্রশ্ন উঠছে, তার অবসর কি তারই ইচ্ছায় না কি তাকে বাধ্য করা হয়েছে।