Bajrang Punia Controversy: আন্দোলনের মাঝেই কোন নতুন বিতর্কে জড়ালেন বজরং পুনিয়া? জানতে পড়ুন
টোকিয়ো অলিম্পিক্সে ব্রোঞ্জজয়ী তারকার নামে একটি ৪ একর জমি দেওয়া হয়েছিল। যেখানে তিনি কুস্তি অ্যাকাডেমি গড়ার পরিকল্পনা করেছিলেন। কিন্তু গ্রামবাসীদের দাবি, বেআইনিভাবে সেই জমিটি দেওয়া হয় পুনিয়াকে।
![](https://bengali.cdn.zeenews.com/bengali/sites/default/files/styles/zm_98x58/public/2021/09/24/347315-sabya.jpg?itok=QispSdU3)
![Bajrang Punia Controversy: আন্দোলনের মাঝেই কোন নতুন বিতর্কে জড়ালেন বজরং পুনিয়া? জানতে পড়ুন Bajrang Punia Controversy: আন্দোলনের মাঝেই কোন নতুন বিতর্কে জড়ালেন বজরং পুনিয়া? জানতে পড়ুন](https://bengali.cdn.zeenews.com/bengali/sites/default/files/2023/05/22/421830-4.png)
জি ২৪ ঘণ্টা ডিজিটাল ব্যুরো: মহিলা কুস্তিগীরদের (Wrestler Protest) সঙ্গে হাতে হাত মিলিয়ে গত কয়েক সপ্তাহ ধরে তিনি আন্দোলন করে যাচ্ছেন। যৌন হেনস্তায় অভিযুক্ত ব্রিজভূষণ শরণ সিংয়ের (Brij Bhushan Sharan Singh) বিরুদ্ধে সুর চড়াচ্ছেন। তবে এবার নিজেই বিতর্ক জড়ালেন বজরং পুনিয়া (Bajrang Punia Controversy)। কিন্তু কী ঘটেছিল? কেন বিতর্কে জড়ালেন টোকিয়ো অলিম্পিক্সে (Tokyo Olympics 2020) ব্রোঞ্জজয়ী কুস্তিগীর?
আন্তর্জাতিক মঞ্চে জাত চেনানো বজরং নিজের গ্রাম হরিয়ানার (Haryana) ঝাঝর (Jhajjar) গ্রামে কুস্তি অ্যাকাডেমি তৈরি করবেন। কিন্তু সেই পথে বাধা হয়ে দাঁড়িয়েছেন গ্রামের বাসিন্দারা। এমনকী গ্রামবাসীদের বিক্ষোভের মুখেও পড়তে হচ্ছে তাঁকে।
আরও পড়ুন: Virat Kohli, IPL 2023: 'এক ঢিলে দুই পাখি মেরে', বিসিসিআই ও নিন্দুকদের একহাত নিলেন বিরাট! কী বললেন?
টোকিয়ো অলিম্পিক্সে ব্রোঞ্জজয়ী তারকার নামে একটি ৪ একর জমি দেওয়া হয়েছিল। যেখানে তিনি কুস্তি অ্যাকাডেমি গড়ার পরিকল্পনা করেছিলেন। কিন্তু গ্রামবাসীদের দাবি, বেআইনিভাবে সেই জমিটি দেওয়া হয় পুনিয়াকে। এবং এই কাজে কুস্তিগীরের সঙ্গ দিয়েছে পঞ্চায়েত কমিটিও। গ্রামবাসীদের প্রশ্ন, এই এলাকা থেকে আরও অ্যাথলিট সাফল্য অর্জন করে অর্জুন সম্মান পেয়েছেন, আন্তর্জাতিক স্তরে কুস্তি খেলেছেন। তাহলে শুধু পুনিয়াকেই কেন জমি দেওয়া হল?
তাঁর আরও অভিযোগ, পঞ্চায়েত সচিবই বেআইনি ভাবে পুনিয়াকে জমিটি পাইয়ে দিয়েছেন। তাই তাঁরা চান, এই বিষয়টির তদন্ত হওয়া উচিত। এমনকী এই হুঁশিয়ারিও দেওয়া হয়েছে যে আগামী এক সপ্তাহের মধ্যে তদন্ত প্রক্রিয়া শুরু না হলে তাঁরা মুখ্যমন্ত্রী মনোহর লাল খাট্টারের (Manohar Lal Khattar) দ্বারস্থ হবেন। প্রয়োজনে হাই কোর্ট ও সুপ্রিম কোর্টেও আবেদন জানাবেন। কিন্তু কোনওভাবেই সেখানে অ্যাকাডেমি হতে দেবেন না।