চারমিনার ধসিয়ে বাংলা ক্রিকেট যেন ফিনিক্স পাখি
ফিনিক্স পাখি তো এভাবেই ফিরে আসে! ঠিক যেমন ঘুরে দাঁড়াল বাংলার ক্রিকেট। সোমবারের ইডেন গার্ডেন হায়দরাবাদের বিরুদ্ধে নাটকীয়ভাবে সরাসরি জয় ছিনিয়ে এনে বাংলার ক্রিকেট ঘুরে দাঁড়াল। অধিনায়ক তথা দলের মেরুদণ্ড মনোজ তিওয়ারির চোট, কোচকে নিয়ে বিতর্ক,একের পর এক হারের ধাক্কা, অবনমনের খাঁড়া-এতসব ঘটনাকে ঢাকা দিয়ে লক্ষ্মীরতন শুক্লার দল অসাধারণ জয় ছিনিয়ে আনল। চারমিনারের রাজ্যের বিরুদ্ধে জয়ের মিনার তুলতে দ্বিতীয় ইনিংসে বাংলাকে করতে হত ১৮৩ রান। মাত্র ৪৭ রানের মধ্যেই দলের তিন তারকা ব্যাটসম্যানকে হারিয়ে চাপে পড়া দলকে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ জয় এনে দিলেন রোহন বন্দ্যোপাধ্যায় আর ঋদ্ধিমান সাহা।
হায়দরাবাদ ১১৫ ও ১৮১। বাংলা ১১৬,১৮৩/৬
ফিনিক্স পাখি তো এভাবেই ফিরে আসে! আগুনের মধ্যে ঝাঁপিয়েও বেঁচে ফিরতে পারে ফিনিক্স পাখি। ঠিক যেমন ঘুরে দাঁড়াল বাংলার ক্রিকেট। সোমবারের ইডেন গার্ডেন হায়দরাবাদের বিরুদ্ধে নাটকীয়ভাবে সরাসরি জয় ছিনিয়ে এনে বাংলার ক্রিকেট ঘুরে দাঁড়াল। অধিনায়ক তথা দলের মেরুদণ্ড মনোজ তিওয়ারির চোট, কোচকে নিয়ে বিতর্ক,একের পর এক হারের ধাক্কা, অবনমনের খাঁড়া-এতসব ঘটনাকে ঢাকা দিয়ে লক্ষ্মীরতন শুক্লার দল অসাধারণ জয় ছিনিয়ে আনল।
চারমিনারের রাজ্যের বিরুদ্ধে জয়ের মিনার তুলতে দ্বিতীয় ইনিংসে বাংলাকে করতে হত ১৮৩ রান। মাত্র ৪৭ রানের মধ্যেই দলের তিন তারকা ব্যাটসম্যানকে হারিয়ে চাপে পড়া দলকে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ জয় এনে দিলেন রোহন বন্দ্যোপাধ্যায় আর ঋদ্ধিমান সাহা। অধিনায়ক লক্ষ্মীরতন শুক্লা যখন আউট হন তখন দলের স্কোর ৬ উইকেটে ১৬৭। সেখান থেকে দলকে টেনে নিয়ে যান ঋদ্ধিমান। সঙ্গি হিসাবে পেলেন সামি আমেদকে।
৫৬ রানের ইনিংস খেলে জয়ের ভিত গড়েছিলেন রোহন। আর সেই ভিতে জয়ের ইমারত গড়লেন ঋদ্ধিমান সাহা। অধিনায়কত্ব করতে না চেয়ে যিনি কিছুটা বিতর্কের মুখে পড়েছিলেন। শিলিগুড়ির সেই উইকেটকিপার ব্যাটসম্যানের অপরাজিত ৫২ রানের ইনিংসটা বাংলার ঘরে ছ`পয়েন্ট এনে দিল। সেই সঙ্গে অবনমনের ফাঁসটাও অনেকটা হালকা হয়ে গেল। জয়ের পর সিএবি জুড়ে স্বস্তির হাওয়া। জগমোহন ডালমিয়া থেকে বিশ্বরূপ দে সবার মুখেই চওড়া হাসি। তবে ভাল দিনে আশঙ্কার কাঁটা একটাই। এই কষ্টের জয়টা আবার সব সমস্যাকে মুছে দেবে না তো!