Bangladesh Quota Protest: পদ্মাপার জ্বলছে সংরক্ষণের আগুনে, এবার ময়দানে তামিম-মুশফিকুররাও

  Bangladesh Cricketers On Quota Protest: কোটা বিরোধী আন্দোলনের প্রতিবাদে শামিল এবার বাংলাদেশের ক্রিকেটাররাও। নেটদুনিয়ায় তাঁরা অগ্নিগর্ভ পরিস্থিতি নিয়ে মুখ খুলেছেন।

Updated By: Jul 18, 2024, 02:33 PM IST
Bangladesh Quota Protest: পদ্মাপার জ্বলছে সংরক্ষণের আগুনে, এবার ময়দানে তামিম-মুশফিকুররাও
অগ্নিগর্ভ বাংলাদেশ, মুখ খুললেন ক্রিকেটাররা

জি ২৪ ঘণ্টা ডিজিটাল ব্যুরো: ভালো নেই পড়শি রাষ্ট্র বাংলাদেশ (Bangladesh)। কোটা বিরোধী আন্দোলনের আগুনে পুড়ছে পদ্মাপার (Bangladesh Quota Protest)। পুলিস, ছাত্রলিগ, বিক্ষোভকারীদের সংঘর্ষে ইতিমধ্যেই নিহত ৬। তাঁদের মধ্যে তিন পড়ুয়া। ঢাকায় ২ জন, চট্টগ্রামে ৩ জন ও রংপুরের একজন মারা গিয়েছেন। আহতের সংখ্য়া ৪০০-রও বেশি। ক্রমেই অগ্নিগর্ভ হচ্ছে পরিস্থিতি। গত বুধবার থেকেই অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ বাংলাদেশের স্কুল-কলেজ-সহ সব শিক্ষা প্রতিষ্ঠান। এবার প্রতিবাদে সরব হলেন বাংলাদেশের বর্তমান ও প্রাক্তন ক্রিকেটাররা। তামিম ইকবাল, মুশফিকুর রহিম, তাসকিন আহমেদ, তানজিম হাসান সাকিবরা ফেসবুকে সরব হয়েছেন।

আরও পড়ুন: 'ও ভীষণ ভীষণ...!' বিয়ে কি সত্যিই হচ্ছে? নায়িকা বলেই দিলেন...

  

  

  

আইন শৃঙ্খলা পরিস্থিতি বজায় রাখতে  গতকাল বিকেলে ঢাকা, চট্টগ্রাম, বগুড়া, রংপুর ও রাজশাহীতে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি) মোতায়েন করা হয়। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বক্তব্য, শিক্ষার্থীদের নিরাপত্তা ও পড়াশোনার পরিবেশ বজায় রাখতে অনির্দিষ্টকালের জন্য বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ রাখা হল। বহিরাগত কাউকেই ক্যাম্পাসে প্রবেশ করতে দেওয়া হবে না। পরবর্তীকালে পরিস্থিতি স্বাভাবিক হলে ক্যাম্পাসে পড়ুয়াদের ফেরানো হবে।

এদিকে, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ও বন্ধ করার কথা ঘোষণা করেছে কর্তৃপক্ষ। এদিকে, পড়ুয়ারা হেঁটেছেন অন্য রাস্তায়। ক্যাম্পাসে তারা মিছিল করেছেন, সভা করেছেন। পড়ুয়াদের হল না ছাড়ার আহ্বান জানিয়েছেন। বুধবার (১৭ জুলাই) থেকে অনির্দিষ্টকালের জন্য বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে। দুপুর ১২টার মধ্যে সব শিক্ষার্থীকে হল ত্যাগের নির্দেশ দিয়েছে কর্তৃপক্ষ। মঙ্গলবার (১৬ জুলাই) রাত সাড়ে ১১টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের সিন্ডিকেটের এক জরুরি বৈঠকে এ সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে।

জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে (জাবি) শিক্ষার্থীদের নিরাপত্তা বিবেচনায় সকল পঠনপাঠান ও আবাসিক হল বন্ধ ঘোষণা করেছে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। বুধবার সকাল দশটায় টায় অনুষ্ঠিত সিন্ডিকেটের জরুরি সভার ওই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার আবু হাসান স্বাক্ষরিত ওই নির্দেশিকায় বলা হয়, গত ১৪, ১৫ ও ১৬ জুলাই কোটা আন্দোলনের কারণে সংঘটিত বিভিন্ন ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে শিক্ষার্থীদের নিরাপত্তার বিষয়টি বিবেচনা করে পরবর্তী নির্দেশ না দেয়া পর্যন্ত এই বিশ্ববিদ্যালয়ের সকল প্রকার শিক্ষা কার্যক্রম বন্ধ ঘোষণা করা হলো। তবে বিশ্ববিদ্যালয়ের অফিসসমূহ যথারীতি খোলা থাকবে। একইসঙ্গে শিক্ষার্থীদের নিরাপত্তার বিষয় বিবেচনা করে ১৭ জুলাই বিকাল ৪টের মধ্যে আবাসিক হল ত্যাগের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। অন্য়দিকে বাংলাদেশে অবস্থিত ভারতীয় হাই কমিশন, ভারতীয় নাগরিকদের বিশেষ প্রয়োজন ছাড়া বাড়ির বাইরে পা রাখতে বারণ করেছে।

আরও পড়ুন: বিরাট ধাক্কা খেলেন জিজি, ৫ নামই নাকচ বোর্ডের, তবে রইলেন ১!

 

 

(দেশ, দুনিয়া, রাজ্য, কলকাতা, বিনোদন, খেলা, লাইফস্টাইল স্বাস্থ্য, প্রযুক্তির টাটকা খবর, আপডেট এবং ভিডিয়ো পেতে ডাউনলোড-লাইক-ফলো-সাবস্ক্রাইব করুন আমাদের AppFacebookWhatsapp ChannelX (Twitter)YoutubeInstagram পেজ-চ্যানেল)

 

.