অ্যান্ডারসনের আগুনে অস্ট্রেলিয়া অলআউট ১৩৬ রানে
লর্ডসের প্রথম ইনিংসে ইংল্যান্ডের যে অবস্থা হয়েছিল এজবাস্টন টেস্টে ঠিক সেটাই হল অস্ট্রেলিয়ার সঙ্গে। জেমস অ্যান্ডারসনের আগুনে স্পেলে অ্যাসেজের দ্বিতীয় টেস্টে যেন ঝলসে গেলেন অস্ট্রেলিয়ার ব্যাটসম্যানরা। লর্ডসে যে অসি ব্যাটসম্যানরা ইংল্যান্ড বোলিংকে ছেলেখেলার পর্যায়ে নামিয়ে এনেছিলেন, সেই বোলিং লাইনআপের সামনে অসিরা অলআউট মাত্র ১৩৬ রানে। মাত্র ৩৬.৪ ওভারেই শেষ হয়ে যায় অসি ইনিংস। বল করেন মাত্র তিনজন ইংরেজ বোলার। অ্যান্ডারসন নেন ৬টি, ব্রড ও ফিন দুটি করে উইকেট নেন।
ওয়েব ডেস্ক: লর্ডসের প্রথম ইনিংসে ইংল্যান্ডের যে অবস্থা হয়েছিল এজবাস্টন টেস্টে ঠিক সেটাই হল অস্ট্রেলিয়ার সঙ্গে। জেমস অ্যান্ডারসনের আগুনে স্পেলে অ্যাসেজের দ্বিতীয় টেস্টে যেন ঝলসে গেলেন অস্ট্রেলিয়ার ব্যাটসম্যানরা। লর্ডসে যে অসি ব্যাটসম্যানরা ইংল্যান্ড বোলিংকে ছেলেখেলার পর্যায়ে নামিয়ে এনেছিলেন, সেই বোলিং লাইনআপের সামনে অসিরা অলআউট মাত্র ১৩৬ রানে। মাত্র ৩৬.৪ ওভারেই শেষ হয়ে যায় অসি ইনিংস। বল করেন মাত্র তিনজন ইংরেজ বোলার। অ্যান্ডারসন নেন ৬টি, ব্রড ও ফিন দুটি করে উইকেট নেন।
ওপেনার ক্রিস রজার্স হাফ সেঞ্চুরি না করলে লজ্জা আরও বাড়ত অসিদের। রজার্স (৫২) ছাড়া আর কোনও অসি ব্যাটসম্যান ২০ রানও করতে পারেননি। রজার্সের পর সর্বোচ্চ রান অ্যাডম ভোজেস (১৬)-এর। ৪৭ রান দিয়ে ৬ উইকেট নেওয়া অ্যান্ডারসন প্রায় একাই শেষ করেন দেন অসি ইনিংসকে। শুরুতে ওয়ার্নারকে ফিরিয়ে যে আগুন ঝরানো শুরু করে ছিলেন, একদম শেষে লিঁয়নের উইকেট তুলে নিয়ে সেটা বজায় রাখলেন। অ্যান্ডারসনের পেস-আর সুইয়ের সামনে কার্যত আত্মসমর্পণ করেন স্মিথ-ক্লার্করা। ব্রাড হাডিনকে বাদ দিয়ে বিতর্কের পরে যাকে নেওয়া হল সেই উইকেটকিপার পিটার নেভিল করেন ২ রান।
দীর্ঘ ১২ বছর বাদে ইংল্যান্ড এই টেস্ট খেলতে নেমছে সবই দেশে জন্ম নেওয়া ক্রিকেটারকে নিয়ে। শেষবার এমন হয়েছিল ২০০৩ সালে নাসির হুসেন চোট পাওয়ার পর শ্রীলঙ্কার বিরুদ্ধে গল টেস্টে নামার সময়।