1/6
2/6
২০০৭ বিশ্বকাপ
দুঃস্বপ্ন বললেও কম বলা হবে। মাত্র তিনটে ম্যাচ খেলে গ্রুপ লিগ থেকে বিদায় নিতে হয়েছিল ভারতকে। সচিন
করেছিলেন মাত্র ৭,৫৭, ০ রান। বাংলাদেশের বিরুদ্ধে মরণবাঁচন ম্যাচে শূন্যরানে আউট হয়ে গিয়েছিলেন।
নিন্দুকরা বলেছিলেন, এবার খেলা ছেড়ে দাও। অনেকেই বলতে শুরু করলেন, সচিনের পক্ষে বিশ্বকাপ জেতা আর
সম্ভব হবে না। শুধু তিনি চুপ রইলেন।
3/6
২০০৩ বিশ্বকাপ
স্মৃতি, পরিসংখ্যানের বিচারে সচিনময় বিশ্বকাপ এটা। গ্রুপ লিগে ১৫২ রানের ইনিংসটা সর্বাধিক হলেও
চিরস্মরণীয় পাকিস্তানের বিরুদ্ধে ৯৮ রানের ইনিংসটা। সেঞ্চুরিয়ানে শোয়েব আখতারকে যে কায়দায় ছক্কা হাঁকিয়ে
ছিলেন সেটা তো যে কোনও বিশ্বকাপের সেরা ছবি। এই বিশ্বকাপে মোট ১১ টা ইনিংসের মধ্যে ৭টা অর্ধশতরান,
১টা শতরান, ৯০ এর উপর দুটো ইনিংস খেলেছিলেন। এই বিশ্বকাপে মোট ৬৭৩ রান করেছিলেন। যে রেকর্ড
আজও অক্ষত। তবে সেবার আশার চৌকাঠে এসে হুমড়ি খেতে হয়েছিল। ফাইনালে ভারতকে হেরে যেতে
হয়েছিল,তাই সচিনের দীর্ঘদিনের স্বপ্ন অধরা থেকে গেল।
4/6
৯২`বিশ্বকাপে সচিন
এই বিশ্বকাপেই প্রথমবার খেলেছিলেন সচিন। ২১ বছরের সচিন এই বিশ্বকাপে ১০টা ম্যাচে খেলেছিলেন। ব্রিসবনে
ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিরুদ্ধে ম্যাচে তাঁর ৭৭ রানের ইনিংসটা বুঝিয়ে দিয়েছিল `লট টু কাম`। প্রতিযোগিতার
একেবারে শেষ ম্যাচে সিডনিতে অস্ট্রেলিয়ার বিরুদ্ধে ৬৯ রানের ইনিংসটাও ছিল দেখার মত। তবে আজহারউদ্দিনের
নেতৃত্বে খেলতে নেমে গ্রুপ লিগে বিদায় নিয়ে সেই বিশ্বকাপে ভারতের মাথা নীচু হয়ে গিয়েছিল, মাথা উঁচু করার
একটাই বিষয় ছিল সেটা হল সচিন।
5/6
১৯৯৯ বিশ্বকাপ
ইংল্যান্ডে আয়োজিত সেই বিশ্বকাপে সচিনের দেশপ্রেম আর পেশাদারিত্ব ছিল দেখার মত। বাবার মৃত্যুর খবর শুনে
বিশ্বকাপের মাঝপথে দেশে ফিরে গিয়েছিলেন। দেশের বিপদে তিন দিন পর ফের ফিরে আসেন, শতরানও করেন।
পরিসংখ্যানের বিচারে এই বিশ্বকাপ সচিনের কাছে আহামরি কিছু ছিল না। তবে সচিনের দেশভক্তির দারুণ নমুনা
দেখছিল ক্রিকেট বিশ্ব।
6/6