২০০১, ডিসেম্বর ১৩ দিল্লির সংসদ ভবন চত্বরে ঢুকে এলোপাথারি গুলি চালায় ৫ দুষ্কৃতি।
2/10
ডিসেম্বর ১৩ এই জঙ্গীহানায় ৯ জনের মৃত্যু হয়। আহত হন ১৫ জন।
3/10
২০০১, ডিসেম্বর ১৫ এই ঘটনার দু`দিনের মাথায় দিল্লিতে একটি বাস থেকে ধরা হয় জম্মু কাশ্মীরের জঙ্গী সংগঠনের জৈশ-ই-মহম্মদ আফজল গুরুকে।
4/10
২০০২, জুন ৪ আফজল গুরু, গিলানি, শওকত হুসেন গুরু ও অফসন গুরুর বিরুদ্ধে চার্জ গঠন করা হয়।
5/10
২০০৩, অক্টোবর ২৯ বেকসুর খালাস হন এস এ আর গিলানি।
6/10
২০০৫, অগাস্ট ৪ আফজল গুরুর মৃত্যুদণ্ড বহাল রাখে শীর্ষ আদালত। শওকত হুসেন গুরু মৃত্যুদণ্ড পরিবর্তন হয়ে ১০ বছরের সশ্রম কারাদণ্ড করার নির্দেশ দেওয়া হয়। আফজল পুত্র গালীবের সঙ্গে ইয়াসিন মালিক ও এস এ আর গিলানি।
7/10
২০১১, ডিসেম্বর ১৩ দশ বছর পূর্তিতে স্মৃতি সৌধে সম্মান জানাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিং।
8/10
২০১১, ডিসেম্বর ১৩ দশ বছর কেটে গেল। স্মৃতিসৌধে স্বজনহারাদের শ্রদ্ধার্ঘ নিবেদন।
9/10
২০১৩, ফেব্রুয়ারি ৯ অবশেষে ফাঁসিই দেওয়া হল আফজল গুরুকে। সকাল ৮টায় তিহার জেলের ৩ নম্বর সেলে ফাঁসি হল ২০০১ সালে সংসদ হামলার মূল অভিযুক্তের। তারপর দ্রুত জেল চত্বরেই কবর দেওয়া হয় তাকে।
10/10
২০১৩, ফেব্রুয়ারি ৯ বারো বছর বাদে যবনিকা পড়ল দিল্লিতে সংসদ ভবনে জঙ্গী হানার।