সূর্যকে ডুবতে দেব না, সংসদে T-20 ব্যাটিং নমোর, জেনে নিন ২৫টি চোখা মন্তব্য

Feb 07, 2019, 22:53 PM IST
1/26

জাতীয় স্বার্থ সর্বোপরি, দুর্নীতির বিরুদ্ধে লড়াই করছি এবং তেজ গতিতে কাজ করার জন্য সর্বক্ষণ চেষ্টা করছি। আগে পকেটে নোট পোরার ছবি মনে আছে!

2/26

স্বামী বিবেকানন্দ বলেছেন, অতীতের একটা পর্যায়ের মধ্যে দিয়ে গিয়েছে ভারত, তা জরুরি ছিল। বিনাশের মধ্যে দিয়ে বেরিয়ে আসছে ভবিষ্যতের ভারত। বীজ অঙ্কুরিত হয়ে গিয়েছে। বেরোচ্ছে পাতা। বিশালকায় বৃক্ষের আকার নেবে তা। চ্যালেঞ্জকে চ্যালেঞ্জ করি আমি। যারা চ্যালেঞ্জ থেকে ভয়ে পালিয়ে যায় তাঁরা অন্য চ্যালেঞ্জের মুখে পড়ে। চ্যালেঞ্জকেই চ্যালেঞ্জ দিতে হবে। 

3/26

স্টার্ট আপ বড় বড় সংস্থাকে চ্যালেঞ্জ ছুড়ছে। কিন্তু বিরোধীরা এসব তারিফ করবে না। বিরোধিতা করা জরুরি। কিন্তু দেখছি, মোদীর সমালোচনা করতে করতে দেশের বিরোধিতা করে ফেলছে। লন্ডনে ভুয়ো সাংবাদিক বৈঠক করে দেশের সম্মান বাড়াচ্ছেন! আমি মর্যাদার মধ্যে থাকি সেটাই আপনাদের জন্য ভাল। খাড়গে বলছিলেন, মোদী বাইরে যা বলেন, রাষ্ট্রপতি একই কথা বলেন। মানে এটা স্পষ্ট, বাইরে ও অন্দরে একই বলি, আপনাকে ধন্যবাদ। প্রধানমন্ত্রী ও রাষ্ট্রপতিও সত্যই বলেন। কিন্তু আপনাদের সত্য শোনার অভ্যাস চলে গিয়েছে।

4/26

বিফোর (আগের) কংগ্রেস ও আফটার ডায়নাস্টি (পরিবারতন্ত্র) ছাড়া আর কিছুই দেখতে পান না কংগ্রেসি বন্ধুরা। পরিবারতন্ত্র আসার পর সব কিছু হয়েছে বলে মনে করেন তাঁরা। আপনারা বলছেন, মোদী বিভিন্ন সংস্থাকে শেষ করেছে। ধ্বংস করেছে। উল্টা চোর চৌকিদার কো ডাঁটে। দেশের জরুরি অবস্থা এনেছিল কংগ্রেস। বলছে মোদী জরুরি অবস্থা আনছে। সেনাকে ধ্বংস করেছিল কংগ্রেস, বলছে মোদী করেছে। দেশের সেনাপ্রধানকে গুন্ডা বলেছে কংগ্রেস। দেশের নির্বাচন কমিশন বিশ্বের গর্ব। সকলে মেনে চলে কমিশনকে। অথচ তাদেরও কালিমালিপ্ত করার চেষ্টা চলছে। বিচারব্যবস্থাকে ভয় দেখানোর চেষ্টা করছে। যোজনা কমিশনকে জোকারদের দল বলেছিলেন প্রাক্তন কংগ্রেসি মুখ্যমন্ত্রী। প্রতিষ্ঠানকে সম্মান করেননি।

5/26

স্টার্ট আপ বড় বড় সংস্থাকে চ্যালেঞ্জ ছুড়ছে। কিন্তু বিরোধীরা এসব তারিফ করবে না। বিরোধিতা করা জরুরি। কিন্তু দেখছি, মোদীর সমালোচনা করতে করতে দেশের বিরোধিতা করে ফেলছে। লন্ডনে ভুয়ো সাংবাদিক বৈঠক করে দেশের সম্মান বাড়াচ্ছেন! আমি মর্যাদার মধ্যে থাকি সেটাই আপনাদের জন্য ভাল। খাড়গে বলছিলেন, মোদী বাইরে যা বলেন, রাষ্ট্রপতি একই কথা বলেন। মানে এটা স্পষ্ট, বাইরে ও অন্দরে একই বলি, আপনাকে ধন্যবাদ। প্রধানমন্ত্রী ও রাষ্ট্রপতিও সত্যই বলেন। কিন্তু আপনাদের সত্য শোনার অভ্যাস চলে গিয়েছে।

6/26

বহুবার ৩৫৬ ধারার দুর্ব্যবহার করেছে কংগ্রেস। ১৯৫৯ সালে নেহরু প্রধানমন্ত্রী থাকাকালীন সভানেত্রী ইন্দিরা গান্ধী গিয়েছিলেন কেরলে। ফিরে এসেই বামপন্থী সরকারকে বরখাস্ত করে দিয়েছিলেন। এনটিআর, এমজিআরের সঙ্গে কী করেছিলেন! মন্ত্রিসভার সিদ্ধান্ত সাংবাদিক বৈঠকে ছিঁড়ে দিয়েছিলেন (পড়ুন রাহুল)। দয়া করে মোদীর দিকে আঙুল ওঠানোর আগে নিজের দিকে দেখুন। 

7/26

সব সমস্যার মূলে দারিদ্র থেকে উঠে আসা এক ব্যক্তি। এত বড় সাম্রাজ্যকে চ্যালেঞ্জ করেছে কোণায় পড়ে থাকা লোক। ক্ষমতার নেশাই আসল সমস্যা। আমি কাজের লোক। সত্যিই তো ওদের চোখে চোখ রাখব কীভাবে?  

8/26

একবিংশ শতকের ভোটারদের মনে করাতে চাইব, কী মানসিকতা নিয়ে ক্ষমতাভোগ করা হয়েছে এবছর ধরে! কমনওয়েলথ গেমসের সময় একদিকে আমাদের ক্রীড়াবিদরা পদকপ্রাপ্তির চেষ্টা করছেন। তখন একদল নিজের আখের গোছাতে ব্যস্ত। টুজি স্পেকট্রাম বণ্টনে দুর্নীতি হয়েছে। এদের চরিত্র নিজের ও নিজেদের ফায়দা। ফোনে কথা বলার খরচ কমে গিয়েছে। স্পেকট্রাম নিলামি ব্যবস্থায় স্বচ্ছতা এনেছি। 

9/26

কংগ্রেসের এমন পরিণতির কথা ভেবেছিলেন গান্ধীজি। কংগ্রেসমুক্ত ভারতের স্বপ্ন ছিল মহাত্মার গান্ধীর। দেড়শো বছর পর এটা করব আমি। মহাত্মার স্বপ্নপূরণ করছি। যতই জোট করো কেউ বাঁচতে পারবে না। জোট সংস্কৃতি দেশকে সঠিক দিশা দিতে পারবে না। সংখ্যাগরিষ্ঠ সরকার যে ততপরতার সঙ্গে কাজ করেছে, তা 'মিলাবট' জোট পারবে না। অটলবিহারী বাজপেয়ীর সংখ্যাগরিষ্ঠ সরকার হলে দেশ কোথা থেকে কোথায় পৌঁছে যেত। এরা বাস্তব থেকে দূরে।

10/26

কলকাতায় একজোট হলেন সবাই। আবার উত্তরপ্রদেশ থেকে মুখ দেখাদেখি বন্ধ। কেরলে আবার অন্য সমীকরণ। রাজনীতি হোক উন্নয়নের। কংগ্রেস ৫৫ বছর ক্ষমতাভোগ, আমাদের ৫৫ মাস সেবার শাসন। নীতি স্পষ্ট সত্ উদ্দেশ্য ও নিষ্ঠা অটল থাকলে ২৪ ঘণ্টাই দেশের কল্যাণ করা যায়। বাধা আসবে। তবে দৃঢ় সংকল্প নিয়ে চলছি। 

11/26

আগে ভারতকে কেউ পাত্তা দিত না। এখন প্যারিসে পরিবেশ সম্মেলনের আগে ভারতের সঙ্গে যোগাযোগ করছে। ইজরায়েল-প্যালেস্তাইন, সৌদি আরব-ইরানের মতো চিরশত্রুদের একসঙ্গে নিয়ে কাজ করছে ভারত। কুম্ভে সব দেশের প্রতিনিধিদের জড়ো করে 'সফট পাওয়ার' দেখিয়ে দিয়েছে ভারত।  

12/26

নোটবন্দির পর ৩ লক্ষ ভুয়ো কোম্পানি বন্ধ হয়ে গিয়েছে। নইলে এটা চলতে থাকত। ২০ হাজারের বেশি স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন বন্ধ হয়ে গিয়েছে। বিদেশ থেকে অর্থ আসত। সীমান্তের গ্রাম থেকে আইনি প্রক্রিয়ায় প্রভাব ছড়ানোর উদ্দেশ্যে টাকা ওড়ানো হত। সর্দার সরোবর বাঁধ শিলান্যাস করেছিলেন নেহরু। আমি উদ্বোধন করেছি। বিদেশি অর্থ নিয়ে খেলা জারি থাকলে এটাই হবে। বন্ধ সংগঠনের সংখ্যা আরও বাড়বে। পাই পাইয়ের হিসাব নিচ্ছি। 

13/26

৫৫ বছর শাসনের পর রোজগারের কোনও ব্যবস্থাই ছিল না। ৭-৮ ক্ষেত্র নিয়ে একটি সমীক্ষা হয়। আজ সত্যি তুলে ধরব। অসংগঠিত ক্ষেত্রে কর্মসংস্থান হয় ৮০-৯০ শতাংশ। সংগঠিত ক্ষেত্রে তা ১০-১৫ শতাংশ। ২০১৭ সালের সেপ্টেম্বর থেকে ২০১৮ সালের নভেম্বর পর্যন্ত ১ কোটি ৮০ লক্ষ নতুন সদস্যের টাকা জমা পড়েছে প্রভিডেন্ট ফান্ডে। এর মধ্যে ৬৪ শতাংশের বয়স ২৮ বছরের কম। অর্থাত্ তাঁরা নতুন চাকরি পেয়েছেন।'২০১৪ সালের মার্চে  ৬৫ লক্ষ লোক জাতীয় পেনশন প্রকল্পে রেজিস্ট্রিকৃত হয়েছিলেন। গতবছর তা বেড়ে হয়েছে ১ কোটি ২০ লক্ষ। কর্মসংস্থান ছাড়া এটা সম্ভব!প্রতিবছর কর দেন পেশাদাররা। তাঁরা মাইনে দিয়ে কর্মীও রাখেন। চারবছরে অতিরিক্ত ৬ লক্ষ ৩৫ হাজার পেশাদার করের আওতায় এসেছেন। ডাক্তাররা ক্লিনিক বা নার্সিংহোম খুললে অনেকেই কাজ পান। অসংগঠিত ক্ষেত্রে পরিবহণ ক্ষেত্রে সবচেয়ে বেশি রোজগারের সুযোগ রয়েছে।

14/26

গত চারবছরে ৩৬ লক্ষ বড় ট্রাক ও বাণিজ্যিক যান বিক্রি হয়েছে। বিক্রিত হয়েছে ২৭ লক্ষের বেশি অটো। তাঁরা তো আর গাড়ি পার্কিং করে রাখেননি! সেগুলির সার্ভিসিংও করাতে হয়। পরিবহণ ক্ষেত্রে চারবছরে দেড় কোটি কর্ম সংস্থান হয়েছে। অনুমোদিত হোটেলের সংখ্যা ৫০ শতাংশ বেড়েছে। দেড় কোটি নতুন চাকরি হয়েছে। অ্যাপ গাড়ি চালকহীন নয়। মুদ্রা প্রকল্পে প্রথমবার ঋণ পাওয়া লোকের সংখ্যা সাড়ে ৪ কোটির বেশি। নিজেরাই স্বনির্ভর হয়েছেন। কিন্তু এরা পরিসংখ্যানে নেই। গ্রামীণ এলাকায় নতুন সার্ভিস সেন্টার খুলেছে। ৩-৪ জন কর্মী কাজ করেন। এসটিডি-র বুথ লাগলেও কর্মসংস্থান হত বলে কংগ্রেসি জমানায় দাবি করা হত। এভাবেই দেশে দ্বিগুণ গতিতে তৈরি হচ্ছে সড়ক। কোটি কোটি ঘর তৈরি হচ্ছে। এগুলি রোজগার দিচ্ছে। স্বনির্ভরতার লক্ষ্যে স্কিল ইন্ডিয়া, স্টার্টআপ, মুদ্রার মতো প্রকল্প শুরু করেছে কেন্দ্র।   

15/26

সেনাকে নিরস্ত্র করে দিয়েছিল কংগ্রেস। বুলেটপ্রুফ জ্যাকেটও ছিল না। যোগাযোগ যন্ত্র, হেলমেট, জুতো কিছুই ছিল না। ২০০৯ সালে ১ লক্ষ ৮৬ হাজার বুলেটপ্রুফ জ্যাকেট দাবি করেছিল সেনা। ৫ বছর বাদেও তা পূরণ হয়নি। ক্ষমতায় এসে ১লক্ষ ৮৬ হাজার জ্যাকেট পৌঁছে দিয়েছি। ইউপিএ সরকার হলে দেশের গৌরব তেজস পার্কিং লটে দাঁড়িয়ে থাকত। ৮৩টি তেজস বিমান যোগ হয়েছে বায়ুসেনায়। সেনা শক্তিশালী হোক, তা ভাবনাতেই আসেনি। দেশের প্রতিরক্ষায় জওয়ানদের জন্য সংবেদনহীন ছিল সরকার। গত ৩০ বছরে নতুন জমানার যুদ্ধবিমান কেনা হয়নি। দেশের নিরাপত্তার সঙ্গে বিশ্বাসভঙ্গ করেছেন। রাফাল নিয়ে প্রতিটা অভিযোগের জবাব দিয়েছেন নির্মলা সীতারমন। কংগ্রেস চায় না দেশের সেনা শক্তিশালী ও মজবুত হোক। প্রতিরক্ষা চুক্তিতে দালালি ছাড়া কোনও কাজ হয়নি। ৫৫ বছরে একটা প্রতিরক্ষা চুক্তি দালালি ছাড়া হয়নি। কখনও কাকা, মামার মাধ্যমে দালালি হয়েছে। 

16/26

৫৫ বছর শাসনে ছিল ক্ষমতাভোগীরা। ৫৫ মাসের সেবার সরকার শাসনে থাকায় দেশ বদলে দিয়েছে।দশম-একাদশ স্থান থেকে বিশ্বের ষষ্ঠ বৃহত্তম অর্থব্যবস্থা হয়ে গিয়েছে ভারত। একাদশ স্থানে পৌঁছনোর পর গৌরববৃদ্ধির দাবি করা হয়েছিল। এখন ষষ্ঠ স্থানে পৌঁছনোয় কষ্ট কেন! আগের থেকে বেড়েছে বিদেশি বিনিয়োগ। শক্তি বেড়েছে মেক ইন্ডিয়ার। বিশ্বের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ স্টিল উত্পাদনকারী দেশ ভারত। বিশ্বের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ মোবাইল উত্পাদনকারী দেশ। বিশ্বের চতুর্থ অটো মোবাইল যন্ত্রাংশ নির্মাণকারী। ফসল ও দুধ উত্পাদনে রেকর্ড। সবচেয়ে সস্তা ইন্টারনেট ডেটা ও সবচেয়ে বেশি ব্যবহারকারী ভারতেই।

17/26

ব্যাঙ্কিং ব্যবস্থাকে ধসিয়ে দিয়েছিল। নামদারের একটা ফোনেই মিলত ঋণত। স্বাধীনতার পর ২০০৮ সাল পর্যন্ত ব্যাঙ্কের ১৮ লক্ষ কোটি টাকার ঋণ ওদের জমানায় বেড়ে হয়েছে ৫২ লক্ষ কোটি। মুদ্রা প্রকল্পের মাধ্যমে ৭ লক্ষ কোটি টাকা ঋণ দিয়েছি ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীদের। রোজগারের সুযোগ তৈরি করেছি। যাঁরা পালিয়ে গিয়েছেন, তাঁদের বকেয়া ছিল ৯ হাজার কোটি। ১৩ হাজার কোটি টাকা বাজেয়াপ্ত করেছি। দুনিয়ার সব দেশেই সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করা হচ্ছে। 

18/26

ওদের ৫৫ বছর আমার ৫৫ মাস। শৌচালয় ছিল ৪০ শতাংশ। এখন তা হয়েছে ৯৮ শতাংশ। ১০ কোটির বেশি শৌচালয় তৈরি হয়েছে গত সাড়ে ৪ বছরে। ২০১৪ সালে সিলিন্ডার ব্যবহার করতেন ১২ কোটি মানুষ। ৫৫ মাসে আরও ১৩ কোটি ব্যবহারকারী বেড়েছে। এর মধ্যে ৬ কোটি উজ্জ্বলা প্রকল্পের।

19/26

৫৫ সালে ৫০ শতাংশ লোকের কাছে ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট ছিল। ৫৫ মাসে তা হয়েছে ১০০ শতাংশ। ১৮,০০০ গ্রামে বিদ্যুত্ পৌঁছে গিয়েছে। স্বাধীনতার পর দুই দশকেই দেশের প্রতিটি গ্রামে বিদ্যুত্ পৌঁছে যেত। ২০০৪, ২০০৯ ও ২০১৪ সালের নির্বাচনী ইস্তাহার ৩ বছরের মধ্যে দেশের প্রতিটি গ্রামে পৌঁছনোর আশ্বাস ছিল। অথচ সেই তিন বছর আর আসেনি। ৫৫ মাসে আড়াই কোটি পরিবারের কাছে পৌঁছে গিয়েছে বিদ্যুত্। আগামী দিনে ১০০ শতাংশ করব। 

20/26

২০১৪ সালের আগে গরিবদের ঘর পাওয়া উচিত ছিল। তখন তৈরি হয়েছিল ২৫ লক্ষ ঘর। ৫৫ মাসের সরকারে এক কোটি ৩০ লক্ষ ঘর তৈরি করে চাবি দিয়ে দিয়েছি। সেগুলিতে শৌচালয়, বিদ্যুত্, গ্যাস সিলিন্ডার রয়েছে। টাকা সোজা ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে জমা পড়ছে। 

21/26

২০০৪ সালে গ্রামে গ্রামে অপটিক্যাল ফাইবার পৌঁছনোর প্রতিশ্রুতি দিয়েছিল কংগ্রেস। ২০০৯ ও ২০১৪ সালেও একই আশ্বাস ছিলয। অথচ ১০ বছরে মাত্র ৫৯ গ্রামে ব্রডব্যান্ড পরিষেবা পৌঁছেছে। ৫৫ মাসে ১ লক্ষ ১৬ গ্রামে  পৌঁছে গিয়েছে ব্রডব্যান্ড।  

22/26

কৃষকদের জল ও বিদ্যুত্ পৌঁছে দিতে পারতেন। ২৫-৩০ আগেই হয়ে যেত। ৬ লক্ষ কোটি টাকা ঋণ ছিল। ৫২ হাজার কোটি টাকার ঋণ মাফ করা হয়েছে। সিএজি রিপোর্টে বলেছিল, এর মধ্যে ৩৫ লক্ষ কৃষক ভুঁইফোড়। ছোট চাষিরা মহাজনের থেকে ঋণ নেন। তাঁরা কোনও সুবিধা পাননি। ৯৯টি কৃষি প্রকল্প চালু করেছি। 

23/26

আমাদের দেশে দুটো গান জনপ্রিয়তা পেয়েছিল- 'বাকি কুছ বাঁচা তো মেহগায়ি মার দ্যাগা' ও 'মেহগায়ি ডায়েন খাতে যাতে'। দুটো গানের সময়ই কংগ্রেসের জমানা। প্রথমটায় ইন্দিরা গান্ধী প্রধানমন্ত্রী। তখন ২০ শতাংশ মূল্যবৃদ্ধি। দ্বিতীয় গান রিমোট কন্ট্রোল সরকারের আমলে। তখন ১০ শতাংশ মুদ্রাস্ফীতি। যখনই কংগ্রেস এসেছে মূল্যবৃদ্ধি হয়েছে। সেই মূল্যবৃদ্ধিকে ৪ শতাংশের মধ্যে রেখেছি। 

24/26

মধ্যবিত্তদের জন্য লাগাতার করেছি। জিএসটি-র পর জরুরি সামগ্রী বাইরে করের রেখেছি। আগে গড় কর ৩০ শতাংশের বেশি ছিল। এখন ৯৮ শতাংশ সামগ্রী ১৮ শতাংশের নীচে। ৯২ সালেও মধ্যবিত্তের আয়ের উপরে করছাড় ৫ লক্ষ টাকা পর্যন্ত করার দাবি উঠেছিল। আমরা করেছি। এলইডি বাল্ব ৩০০-৪০০ টাকায় পাওয়া যেত। এখন মেলে ৬-৭০ টাকায়। প্রতিদিন মধ্যবিত্ত পরিবারের পকেটে সাশ্রয় হচ্ছে। 

25/26

জেলাস্তরে বিনামূল্যে মিলছে ডায়ালিসিসের সুবিধা। আয়ুষ্মান ভারত প্রকল্পে মাত্র ১০০ দিন পার করেছে। এখনও পর্যন্ত ১১ লক্ষ গরিব ফায়দা তুলেছেন। প্রতিদিন ১৫ হাজারের বেশি গরিব সুবিধা পাচ্ছেন। পুরো খরচ দেওয়া হচ্ছে। ১০ শতাংশ গরিবের সংরক্ষণ করেছি।শিক্ষাক্ষেত্রে আসন বাড়ানোর সিদ্ধান্তও নিয়েছি।

26/26

দেশকে লুঠেছে যারা তাদের ভয় দেখিয়ে ছাড়ব। এরপরই নিজের বক্তব্যের শেষে প্রধানমন্ত্রীর আত্মবিশ্বাসী ঘোষণা,''সূরজ আয়েগা আভি তো কাহা, উসে এহি রহনা হোগা। এহি হামারি শাসোঁ মে হ্যায়' হামারি রগো মে, হামারি সংকল্প মে, তুম উদাস মত হো ম্যাঁয় কিসি ভি সূরজ কো ডুবনে নেহি দুঙ্গা''।