পুলিসের অমানবিক আচরণ, রাস্তায় দাঁড়িয়ে ক্ষোভে ফুঁসছেন বাগবাজার বস্তির বাসিন্দারা

Jan 14, 2021, 13:05 PM IST
1/10

রাতের ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের পর, এখন কার্যত ধ্বংসস্তুপ বাগবাগারের হাজারহাত বস্তি। হাজারেরও বেশি মানুষ গৃহহীন।   

2/10

যদিও গতকাল  ফিরহাদ হাকিম জানিয়েছেন আক্রান্তদের সব দায়িত্ব প্রশাসনের। তবে সর্বস্ব হারিয়ে ক্ষোভে ফুঁসছেন বাসিন্দারা।   

3/10

একরাতের মধ্যে কার্যত সর্বস্ব খুইয়ে পথে বসেছেন ওঁরা। প্রয়োজনীয় নথী, কারও বিয়ের প্রস্তুতির সামগ্রী সবই ছাই-এর স্তুপে।   

4/10

সকাল থেকেই ধ্বংস্তুপের সামনে দাঁড়িয়ে দীর্ঘশ্বাস ফেলছেন তাঁরা।  যদি কিছু খুঁজে পাওয়া যায়, সেই আশায় ধ্বংসস্তুপ হাতড়ানোয় ব্যস্ত। আজই ঘটনাস্থলে তদন্তে ফরেনসিক টিম।   

5/10

বৃহস্পতিবার সকালে সর্বস্বান্ত সেই সব মানুষেরা বাগবাজার বস্তির সামনে এলে সকাল থেকেই এলাকা ভিড়ে ছেয়ে যায়।  

6/10

পুলিস রাস্তা সচল রাখতে ভিড় কমানোর চেষ্টা করে। কিন্তু তাতে সব হারানোর যন্ত্রণা যেন আরও দ্বিগুণ ক্ষোভ হয়ে ফিরে আসে।   

7/10

স্থানীয়দের দাবি, গুরুত্বপূর্ণ নথির সন্ধানে তাঁরা সেখানে এসেছেন। উল্লেখ্য, এদিন সকালে শশী পাঁজা যান বস্তিতে।   

8/10

কলকাতা পুরপ্রশাসক, ফিরহাদ হাকিম এসে সাহায্যের কথা বললেও পুলিস একেবারেই সাহায্য করছে না। উল্টে তাঁদের সরে যেতে বলছে। সেই ক্ষোভ থেকে রাস্তা অবরোধও করেন তাঁরা।  

9/10

পুলিস যদিও বলছে, আটকাতে নয় সাহায্যের জন্য পুলিসবাহিনী সেখানে এসেছেন। কাউকে আটকানোর কোনও প্রশ্নই ওঠে না, দাবি পুলিসের।  

10/10

বুধবার সন্ধে ৬টা নাগাদ বাগবাজারের বস্তিতে আগুন লাগে। আড়াই ঘণ্টার বিধ্বংসী অগ্নিকাণ্ডে সব শেষ। আগুন লেলিহান শিখার গ্রাসে বাগবাজারে হাজারহাত বস্তি। ভষ্মীভূত হয়ে গিয়েছে সারদা মায়ের বাড়ি লাগোয়া অফিসও। এ দিন রাতে বাস্তুহারাদের বাগবাজার উইমেন্স কলেজে রাখার ব্যবস্থা করা হয়।