শিক্ষাকেন্দ্র থেকে দ্রুত শিশুদের বার করে দেওয়া হয়। এদিকে ফণা তুলে আপন মেজাজেই থাকে গোখরো সাপ।
6/11
সাপ দেখতে ভিড় জমান গ্রামবাসীরা। কেউ আবার সাপের ছবি তুলতে ব্যস্ত থাকেন। আজ নাকি নাগপঞ্চমী তিথি। তাই গোখরোর ‘আর্বিভাব’কে দৈবজ্ঞানে পুজো করেন অনেকে।
7/11
সাপের সামনে দুধের বাটি দিতেও দেখা যায় গ্রামবাসীদের।
8/11
ফণা তুলে ছবির জন্য ‘পোজ’ দিতে দেখা যায় গোখরোকেও!
9/11
পরে খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পৌঁছন স্থানীয় পরিবেশপ্রেমী ও সর্প বিষারদ বিশ্বজিত দত্ত চৌধুরী। ঘটনাস্থলে যান বনদফতরের কর্মীরাও।
10/11
বিশ্বজিতবাবু জানান, এটি একটি পূর্ন বয়স্ক স্পেক্টিক্যাল কোবরা। প্রচণ্ড বিষ রয়েছে এই সাপের। সাপ কখনই দুধ খেতে পারেনা, এটা মানুষের ভ্রান্ত ধারণা। সাপটিকে দুধ দিতে গিয়ে বড় দুর্ঘটনা ঘটে যেতে পারতো।
11/11
বনকর্মীরা সাপটিকে উদ্ধার করেন। পরে খুদেদের ফের খেতে দেন শিশু শিক্ষা কেন্দ্রের কর্মীরা। সাপ চলে যাওয়ার পরও কোথাও যেন ভয় রয়ে গিয়েছে তাদের মনে!