1/9
কথাশিল্পী শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়
2/9
আত্মজৈবনিক শিল্পী
photos
TRENDING NOW
3/9
পর্বে পর্বে উন্মেষ
4/9
ভাগলপুর-পর্ব
5/9
সাধনা
কিন্তু কী ভাবে সাহিত্যভাবনা ঢুকল মাথায়? তাঁর সাহিত্যপ্রেম নিয়ে 'বাল্যস্মৃতি'তে দু'টি ঘটনা পাওয়া যায়। শরৎচন্দ্র লিখছেন, ''এই সময় বাবার দেরাজ থেকে বের করলাম 'হরিদাসের গুপ্তকথা' আর বেরুলো 'ভবানী পাঠক'। গুরুজনদের দোষ দিতে পারিনে। স্কুলের পাঠ্য তো নয়, ওগুলো বদ-ছেলের পাঠ্য পুস্তক। তাই পড়বার ঠাঁই নিতে হলো আমাকে বাড়ীর গোয়ালঘরে।'' আর এক জায়গায় লিখছেন, ''পিতার নিকট হইতে অস্থির স্বভাব ও গভীর সাহিত্যানুরাগ ব্যতীত আমি উত্তরাধিকারসূত্রে আর কিছুই পাইনি।... কিন্তু এখনো মনে আছে ছোটবেলায় তাঁর অসমাপ্ত লেখাগুলি নিয়ে ঘণ্টার পর ঘণ্টা কাটিয়ে দিয়েছিলাম। কেন তিনি এইগুলি শেষ করে যাননি—এই বলে কত দুঃখই না করেছি। অসমাপ্ত অংশগুলি কি হতে পারে ভাবতে-ভাবতে আমার অনেক বিনিদ্র রজনী কেটে গেছে।''
6/9
উন্মেষ-পর্ব
7/9
বর্মা-পর্ব
১৯০৩ সালে ২৭ বছরের যুবক শরৎচন্দ্র জাহাজে চেপে অবশেষে বর্মায় হাজির হলেন। সেখানে তাঁর এক মাসিমা থাকতেন। তাঁরা বেশ বড়লোক। একরকম তাঁদের ঘরের ছেলে হয়েই তিনি সেখানে থাকতে শুরু করে দিলেন। এই সময়েই তাঁর জীবনে একটু স্বাচ্ছন্দ্য আসতে শুরু করে। কিছুদিনের মধ্যে তিনি বর্মী ভাষাটাও শিখে নেন। কিন্তু অকস্মাৎ তাঁর মেশোমশাই প্রয়াত হওয়ায় তাঁদের রেঙ্গুনের পাট চুকিয়ে কলকাতায় চলে আসতে হল। আবার দুঃসময় শুরু হয় শরতের!
8/9
দ্বিতীয় পর্ব
9/9
শরৎ তোমার অরুণ আলোর অঞ্জলি
photos