রায়ের পর ভেঙে পড়লেন সলমন, জড়িয়ে ধরলেন দুই বোনকে

Apr 05, 2018, 13:58 PM IST
1/7

court convict

কৃষ্ণসার হরিণ হত্যা মামলায় বন্যপ্রাণ সংরক্ষণ আইনের ৯/৫১ ধারায় সলমন খানকে দোষী সাব্যস্ত করেছে যোধপুর আদালত। বাকি অভিযুক্ত সইফ আলি খান, তব্বু, নীলম ও সোনালি বেন্দ্রেকে মুক্তি দেওয়া হয়েছে।

কৃষ্ণসার হরিণ হত্যা মামলায় বন্যপ্রাণ সংরক্ষণ আইনের ৯/৫১ ধারায় সলমন খানকে দোষী সাব্যস্ত করেছে যোধপুর আদালত। বাকি অভিযুক্ত সইফ আলি খান, তব্বু, নীলম ও সোনালি বেন্দ্রেকে মুক্তি দেওয়া হয়েছে। 

2/7

after convic

রায়ের পর আদালতের ভেঙে পড়েন সলমন খান। মাথা নিচু করে সামনের দিকে দুই হাত জড়ো করে দাঁড়িয়ে থাকেন দীর্ঘক্ষণ। দুই বোন অলভিরা ও অর্পিতাকে জড়িয়ে ধরেন তিনি।

রায়ের পর আদালতের ভেঙে পড়েন সলমন খান। মাথা নিচু করে সামনেক দিকে দুই হাত জড়ো করে দাঁড়িয়ে থাকেন দীর্ঘক্ষণ। দুই বোন অলভিরা ও অর্পিতাকে জড়িয়ে ধরেন তিনি।  

3/7

hum 1

১৯৯৮ সালে হাম সাথ সাথ হ্যায় ছবির শ্যুটিংয়ের ফাঁকে হরিণ শিকারে বেরিয়েছিলেন সলমন খান ও বাকিরা। যখন হরিণ শিকার করছেন সলমন, তখন বাকি অভিযুক্তরা জিপসিতে ছিলেন।

১৯৯৮ সালে হাম সাথ সাথ হ্যায় ছবির শ্যুটিংয়ের ফাঁকে হরিণ শিকারে বেরিয়েছিলেন সলমন খান ও বাকিরা। যখন হরিণ শিকার করছেন সলমন, তখন বাকি অভিযুক্তরা জিপসিতে ছিলেন। 

4/7

salman 4

 সলমনকে তাঁরা উস্কানি দিয়েছিলেন বলে অভিযোগ। গুলির আওয়াজ শুনে চলে আসেন গ্রামবাসীরা। সেখান থেকে পালিয়ে যান সলমন ও তাঁর সঙ্গীরা।

সলমনকে তাঁরা উস্কানি দিয়েছিলেন বলে অভিযোগ। গুলির আওয়াজ শুনে চলে আসেন গ্রামবাসীরা। সেখান থেকে পালিয়ে যান সলমন ও তাঁর সঙ্গীরা। 

5/7

4 cases

সলমন খানের বিরুদ্ধে চারটি মামলা দায়ের করা হয়েছিল। তিনটি মামলায় হরিণ শিকার ও একটি বেআইনি হাতিয়ার রাখার মামলা করা হয়েছিল ভাইজানের বিরুদ্ধে।

সলমন খানের বিরুদ্ধে চারটি মামলা দায়ের করা হয়েছিল। তিনটি মামলায় হরিণ শিকার ও একটি বেআইনি হাতিয়ার রাখার মামলা করা হয়েছিল ভাইজানের বিরুদ্ধে। 

6/7

weapon

অবৈধ হাতিয়ার রাখার মামলায় আগেই মুক্তি পেয়েছেন সল্লু।

অবৈধ হাতিয়ার রাখার মামলায় আগেই মুক্তি পেয়েছেন সল্লু।

7/7

salman 6

সলমন খানকে এই মামলায় ৬ বছর কারাদণ্ডের সাজা দেওয়া হতে পারে। ২ বছরের কম সাজা হলে তিনি জামিন পেতে পারেন। তবে ৩ বছরের বেশি শাস্তি হলে তাঁকে হাইকোর্টে আবেদন করতে হবে।

সলমন খানকে এই মামলায় ৬ বছর কারাদণ্ডের সাজা দেওয়া হতে পারে। ২ বছরের কম সাজা হলে তিনি জামিন পেতে পারেন। তবে ৩ বছরের বেশি শাস্তি হলে তাঁকে হাইকোর্টে আবেদন করতে হবে।